শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

আগেভাগে সংশোধিত বাজেট, সংকোচনের পথে সরকার—নির্বাচন কি কারণ?

#
news image

অর্থবছরের মাঝামাঝি নয়, এবার আগেভাগেই শুরু হলো সংশোধিত বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়া। সাধারণত মার্চে এই কাজ হয়, কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় সরকার এবার বিশেষভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে। অর্থ বিভাগ সোমবার যে পরিপত্র জারি করেছে, তাতে স্পষ্ট বার্তা—ব্যয় নয়, সাশ্রয়ই এখন সরকারের অগ্রাধিকার।

কৃচ্ছ্রসাধন নীতির আওতায় বিদেশ ভ্রমণ, নতুন গাড়ি বা জাহাজ কেনা, এমনকি ভূমি অধিগ্রহণের ব্যয়ও স্থগিত করা হয়েছে। তবে অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্পগুলোর ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় থাকবে।

অর্থনীতিবিদদের মতে, এই সংকোচনমূলক দৃষ্টিভঙ্গি সরকারের রাজস্ব সংকট ও বৈদেশিক মুদ্রার চাপে নেওয়া সতর্ক পদক্ষেপ। রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি, ডলার বাজারের অস্থিরতা এবং বর্ধিত আমদানি ব্যয়ের প্রেক্ষাপটে ব্যয় কমানো এখন সরকারের প্রধান কৌশল।

অন্যদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচন সামনে রেখে সরকারের মূল লক্ষ্য স্থিতিশীলতা বজায় রাখা। ব্যয়বহুল কর্মসূচি বা বড় প্রকল্পে অর্থ ঢাললে জনগণের কাছে “অতিরিক্ত ব্যয়বহুল প্রশাসন” হিসেবে সমালোচনা হতে পারে—যা নির্বাচন পূর্ব সময়ে সরকার এড়াতে চায়।

একই সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাদের জন্যও এটি সতর্কবার্তা—“অপ্রয়োজনীয় ব্যয় বন্ধ করো, প্রয়োজনীয় খাতে মনোযোগ দাও।”

ডেস্ক রিপোর্ট

২৮-১০-২০২৫ রাত ১২:৩৩

news image

অর্থবছরের মাঝামাঝি নয়, এবার আগেভাগেই শুরু হলো সংশোধিত বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়া। সাধারণত মার্চে এই কাজ হয়, কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় সরকার এবার বিশেষভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে। অর্থ বিভাগ সোমবার যে পরিপত্র জারি করেছে, তাতে স্পষ্ট বার্তা—ব্যয় নয়, সাশ্রয়ই এখন সরকারের অগ্রাধিকার।

কৃচ্ছ্রসাধন নীতির আওতায় বিদেশ ভ্রমণ, নতুন গাড়ি বা জাহাজ কেনা, এমনকি ভূমি অধিগ্রহণের ব্যয়ও স্থগিত করা হয়েছে। তবে অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্পগুলোর ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় থাকবে।

অর্থনীতিবিদদের মতে, এই সংকোচনমূলক দৃষ্টিভঙ্গি সরকারের রাজস্ব সংকট ও বৈদেশিক মুদ্রার চাপে নেওয়া সতর্ক পদক্ষেপ। রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি, ডলার বাজারের অস্থিরতা এবং বর্ধিত আমদানি ব্যয়ের প্রেক্ষাপটে ব্যয় কমানো এখন সরকারের প্রধান কৌশল।

অন্যদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচন সামনে রেখে সরকারের মূল লক্ষ্য স্থিতিশীলতা বজায় রাখা। ব্যয়বহুল কর্মসূচি বা বড় প্রকল্পে অর্থ ঢাললে জনগণের কাছে “অতিরিক্ত ব্যয়বহুল প্রশাসন” হিসেবে সমালোচনা হতে পারে—যা নির্বাচন পূর্ব সময়ে সরকার এড়াতে চায়।

একই সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাদের জন্যও এটি সতর্কবার্তা—“অপ্রয়োজনীয় ব্যয় বন্ধ করো, প্রয়োজনীয় খাতে মনোযোগ দাও।”