৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিনিধি
১৪-১১-২০২৫ রাত ১২:১৩
৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ
৭টি ব্যাংক হিসাবে ৫৪ কোটি টাকার বেশি লেনদেনের অভিযোগে সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন, তাঁর বোন শাহানা হানিফ এবং ব্যবস্থাপক রাজু আহমেদের বিরুদ্ধে মামলা করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের সূত্র জানায়, মামলাটি শিগগিরই দায়ের করা হবে কমিশনের ঢাকা-১ কার্যালয়ে।
এর দায়িত্বে থাকবেন উপপরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান।
তদন্তে দেখা গেছে, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালক শাহানা হানিফ, আর তাঁর ভাই সাঈদ খোকন ‘সাঈদ খোকন প্রোপার্টিজ’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
তারা ব্যবস্থাপক রাজু আহমেদের সহযোগিতায় ব্যাংক হিসাবগুলো ব্যবহার করে অবৈধ অর্থের লেনদেন ও লেয়ারিংয়ের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং করেছেন।
দুদকের ভাষ্যমতে, শাহানা হানিফের ঘোষিত আয়ের উৎস ছিল কেবল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার ও বাড়ি ভাড়া, তবুও তাঁর বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে বিপুল অঙ্কের টাকা লেনদেন হয়েছে।
তদন্তে দেখা যায়, এই টাকার উৎসের কোনো বৈধ প্রমাণ তারা দিতে পারেননি।
দুদক বলছে, আসামিরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে, প্রতারণার মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যাংকে বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে হিসাব খোলেন এবং অবৈধ অর্থ স্থানান্তর করেন।
এ ঘটনায় দুদক আইন, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও দণ্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা করা হবে বলে জানা গেছে।।
নিজস্ব প্রতিনিধি
১৪-১১-২০২৫ রাত ১২:১৩
৭টি ব্যাংক হিসাবে ৫৪ কোটি টাকার বেশি লেনদেনের অভিযোগে সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন, তাঁর বোন শাহানা হানিফ এবং ব্যবস্থাপক রাজু আহমেদের বিরুদ্ধে মামলা করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের সূত্র জানায়, মামলাটি শিগগিরই দায়ের করা হবে কমিশনের ঢাকা-১ কার্যালয়ে।
এর দায়িত্বে থাকবেন উপপরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান।
তদন্তে দেখা গেছে, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালক শাহানা হানিফ, আর তাঁর ভাই সাঈদ খোকন ‘সাঈদ খোকন প্রোপার্টিজ’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
তারা ব্যবস্থাপক রাজু আহমেদের সহযোগিতায় ব্যাংক হিসাবগুলো ব্যবহার করে অবৈধ অর্থের লেনদেন ও লেয়ারিংয়ের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং করেছেন।
দুদকের ভাষ্যমতে, শাহানা হানিফের ঘোষিত আয়ের উৎস ছিল কেবল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার ও বাড়ি ভাড়া, তবুও তাঁর বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে বিপুল অঙ্কের টাকা লেনদেন হয়েছে।
তদন্তে দেখা যায়, এই টাকার উৎসের কোনো বৈধ প্রমাণ তারা দিতে পারেননি।
দুদক বলছে, আসামিরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে, প্রতারণার মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যাংকে বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে হিসাব খোলেন এবং অবৈধ অর্থ স্থানান্তর করেন।
এ ঘটনায় দুদক আইন, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও দণ্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা করা হবে বলে জানা গেছে।।