শিরোনামঃ
আইসিসি মুট কোর্ট প্রতিযোগিতার বিশ্ব আসরে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির অনন্য অর্জন  দূষণের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী অভিযান অব্যাহত: ২৫ কোটিরও বেশি জরিমানা, ১ হাজার ১১০টি মোবাইল কোর্ট বাংলাদেশে তৈরি হলো মিতসুবিশি এক্সপ্যান্ডার: অটোমোবাইল শিল্পে নতুন যুগের সূচনা করলো র‍্যানকন কৃষি ব্যাংকের নৈরাজ্য মোকাবেলায় সাহসী নেতৃত্ব: পরিবর্তনের হাল ধরেছেন জাহিদ হোসেন জনপ্রিয় দৈনিক বাংলাদেশের খবরের অনলাইনে যোগদান করলেন জামাল উদ্দিন সজিব ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও আইসিএমএবি-এর মধ্যে চুক্তি সই ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বৈঠক আবাসন খাত সংকটে: মূল্যবৃদ্ধি, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থায় দিশেহারা ব্যবসায়ীরা ক্রিকেট ট্যুরিজমকে ঘিরে পর্যটনকে উন্নত করে দেশের অর্থনীতিতে অবদানই মূল লক্ষ্য -মো. শাখাওয়াত হোসেন লন্ডনের ঘোষণা ও এনসিপি-জামায়াতের গাত্রদাহ: গণতন্ত্রের পথে আরেকটি মাইলফলক

বাংলাদেশে তৈরি হলো মিতসুবিশি এক্সপ্যান্ডার: অটোমোবাইল শিল্পে নতুন যুগের সূচনা করলো র‍্যানকন

#
news image

দেশের অটোমোবাইল শিল্পে এক ঐতিহাসিক অধ্যায়ের সূচনা করলো র‍্যানকন অটো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, যারা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছে বাংলাদেশে তৈরি মিতসুবিশি এক্সপ্যান্ডার। সাত আসনের এই ফ্যামিলি এসইউভি-টি ১.৫ লিটার মাইভেক ইঞ্জিনে চালিত—যা জাপানি নির্ভরযোগ্যতা ও দেশীয় উৎপাদনের এক অনন্য সমন্বয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি। উপস্থিত ছিলেন র‍্যানকন গ্রুপের গ্রুপ ম্যানেজিং ডিরেক্টর রোমো রউফ চৌধুরী, ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফারহানা করিম, মিতসুবিশি মোটরস-এর কর্মকর্তাবৃন্দ এবং ব্যাংক ও বেসরকারি খাতের বিশিষ্টজনেরা।

এই লঞ্চ র‍্যানকনের জন্য এক মাইলফলক, যার লক্ষ্য বাংলাদেশকে বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্রে পরিণত করা। ৫২ একর জায়গায় গড়ে ওঠা র‍্যানকন ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে উৎপাদিত হচ্ছে বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডসমূহ—মিতসুবিশি, মার্সিডিজ বেঞ্জ বাস চ্যাসি, সুজুকি, প্রোটন, জ্যাক, এলজি, তোশিবা।

মিতসুবিশি মোটরস কর্পোরেশনের সিইও তাকাও কাতো এক ভিডিও বার্তায় বলেন, “বাংলাদেশে তৈরি এক্সপ্যান্ডার আসিয়ান অঞ্চলের জন্য উপযুক্ত একটি মডেল, যা ফ্যামিলি কার হিসেবে প্রমাণিত। র‍্যানকনের সঙ্গে আমাদের অংশীদারিত্ব ভবিষ্যতের জন্য আশাব্যঞ্জক।”

ডিভিশন জেনারেল ম্যানেজার ইউতাকা ইয়ানো বলেন, “র‍্যানকনে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের উৎপাদন প্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ। পেইন্ট শপ থেকে অ্যাসেম্বলি পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে মিতসুবিশির স্ট্যান্ডার্ড মানা হচ্ছে, যার ফলে বাংলাদেশে তৈরি এক্সপ্যান্ডার—নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য এবং সুলভ মূল্যে ক্রেতাদের জন্য উন্মুক্ত।”

রোমো রউফ চৌধুরী বলেন, “গত ৫০ বছর ধরে মিতসুবিশির অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে কাজ করছি। সরকারের সহায়তা ও মিতসুবিশির প্রযুক্তির সমন্বয়ে আজ আমরা স্থানীয়ভাবে জাপানি প্রযুক্তির গাড়ি তৈরি করছি—সাশ্রয়ী মূল্যে, ৫ বছরের ওয়ারেন্টি ও ২ বছরের ফ্রি সার্ভিসিংসহ।”

রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি বলেন, “এই উদ্বোধন শুধু একটি গাড়ির নয়, বরং এটি বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের কৌশলগত অংশীদারিত্ব, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং গভীর বন্ধুত্বের প্রতীক।”

অনুষ্ঠানটি আরও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে চলচ্চিত্র অভিনেতা সিয়াম আহমেদ এবং অন্যান্য সংগীতশিল্পী ও ইনফ্লুয়েন্সারদের উপস্থিতিতে। সিয়াম মিতসুবিশি মোটরস বাংলাদেশের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবেও অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

বিজ্ঞপ্তি

২৯-৬-২০২৫ রাত ১১:২৯

news image

দেশের অটোমোবাইল শিল্পে এক ঐতিহাসিক অধ্যায়ের সূচনা করলো র‍্যানকন অটো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, যারা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছে বাংলাদেশে তৈরি মিতসুবিশি এক্সপ্যান্ডার। সাত আসনের এই ফ্যামিলি এসইউভি-টি ১.৫ লিটার মাইভেক ইঞ্জিনে চালিত—যা জাপানি নির্ভরযোগ্যতা ও দেশীয় উৎপাদনের এক অনন্য সমন্বয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি। উপস্থিত ছিলেন র‍্যানকন গ্রুপের গ্রুপ ম্যানেজিং ডিরেক্টর রোমো রউফ চৌধুরী, ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফারহানা করিম, মিতসুবিশি মোটরস-এর কর্মকর্তাবৃন্দ এবং ব্যাংক ও বেসরকারি খাতের বিশিষ্টজনেরা।

এই লঞ্চ র‍্যানকনের জন্য এক মাইলফলক, যার লক্ষ্য বাংলাদেশকে বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্রে পরিণত করা। ৫২ একর জায়গায় গড়ে ওঠা র‍্যানকন ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে উৎপাদিত হচ্ছে বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডসমূহ—মিতসুবিশি, মার্সিডিজ বেঞ্জ বাস চ্যাসি, সুজুকি, প্রোটন, জ্যাক, এলজি, তোশিবা।

মিতসুবিশি মোটরস কর্পোরেশনের সিইও তাকাও কাতো এক ভিডিও বার্তায় বলেন, “বাংলাদেশে তৈরি এক্সপ্যান্ডার আসিয়ান অঞ্চলের জন্য উপযুক্ত একটি মডেল, যা ফ্যামিলি কার হিসেবে প্রমাণিত। র‍্যানকনের সঙ্গে আমাদের অংশীদারিত্ব ভবিষ্যতের জন্য আশাব্যঞ্জক।”

ডিভিশন জেনারেল ম্যানেজার ইউতাকা ইয়ানো বলেন, “র‍্যানকনে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের উৎপাদন প্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ। পেইন্ট শপ থেকে অ্যাসেম্বলি পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে মিতসুবিশির স্ট্যান্ডার্ড মানা হচ্ছে, যার ফলে বাংলাদেশে তৈরি এক্সপ্যান্ডার—নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য এবং সুলভ মূল্যে ক্রেতাদের জন্য উন্মুক্ত।”

রোমো রউফ চৌধুরী বলেন, “গত ৫০ বছর ধরে মিতসুবিশির অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর হিসেবে কাজ করছি। সরকারের সহায়তা ও মিতসুবিশির প্রযুক্তির সমন্বয়ে আজ আমরা স্থানীয়ভাবে জাপানি প্রযুক্তির গাড়ি তৈরি করছি—সাশ্রয়ী মূল্যে, ৫ বছরের ওয়ারেন্টি ও ২ বছরের ফ্রি সার্ভিসিংসহ।”

রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি বলেন, “এই উদ্বোধন শুধু একটি গাড়ির নয়, বরং এটি বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের কৌশলগত অংশীদারিত্ব, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং গভীর বন্ধুত্বের প্রতীক।”

অনুষ্ঠানটি আরও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে চলচ্চিত্র অভিনেতা সিয়াম আহমেদ এবং অন্যান্য সংগীতশিল্পী ও ইনফ্লুয়েন্সারদের উপস্থিতিতে। সিয়াম মিতসুবিশি মোটরস বাংলাদেশের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবেও অনুষ্ঠানে অংশ নেন।