কৃষি ব্যাংকের নৈরাজ্য মোকাবেলায় সাহসী নেতৃত্ব: পরিবর্তনের হাল ধরেছেন জাহিদ হোসেন

নিজস্ব প্রতিনিধি
২৮-৬-২০২৫ দুপুর ১২:৪৬

কৃষি ব্যাংকের নৈরাজ্য মোকাবেলায় সাহসী নেতৃত্ব: পরিবর্তনের হাল ধরেছেন জাহিদ হোসেন
৫ আগস্টের পর বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক নেতৃত্বশূন্য এক সংকটকাল অতিক্রম করছিল। তৎকালীন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ নানা বিতর্কের মুখে পড়ায় দায়িত্ব পালনে অনুপস্থিত ছিলেন। এমন দুঃসময়ে ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলা ও প্রশাসনিক অচলাবস্থা কাটিয়ে উঠতে সাহসী ভূমিকা পালন করেন হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্টের ডিজিএম জাহিদ হোসেন।
১৭ বছর ধরে বঞ্চনার শিকার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়ে তিনি ‘জাতীয়তাবাদ ফোরাম’ নামে একটি অভিন্ন প্ল্যাটফর্ম গঠন করেন এবং প্রধান সমন্বয়কারীর দায়িত্ব নেন। ব্যাংকের উন্নয়নে, কর্মীদের অধিকার আদায়ে এবং কর্মপরিবেশ গঠনে তিনি একাধিক কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
তার গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য:
১. সুপারভাইজারদের (ভূতাপেক্ষা) পদোন্নতিসহ সর্বোচ্চ সংখ্যক পদোন্নতির ব্যবস্থা।
২.কর্মপরিবেশ উন্নয়ন ও গৃহ ঋণের কিস্তি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনা।
৩. স্মরণকালের সর্বোচ্চ সংখ্যক নতুন পদ সৃষ্টি করে অর্গানোগ্রাম মন্ত্রণালয়ে উপস্থাপন।
৪. পিএফ কর্তন হ্রাস, আহার ভাতা ও ক্লোজিং ভাতা বৃদ্ধিসহ একাধিক কর্মীবান্ধব সিদ্ধান্ত গ্রহণ।
শুধু ব্যাংকিং নয়, পেশাগত দক্ষতার পাশাপাশি খেলাধুলাতেও তিনি দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। আন্তর্জাতিক ব্রিজ বিশ্বকাপে তিনি বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করেছেন এবং আগামি আগস্টে ডেনমার্কে অনুষ্ঠিতব্য ফাইনালেও তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অংশ নিচ্ছে।
তবে এতসব ইতিবাচক উদ্যোগের মাঝেও একটি স্বার্থান্বেষী মহল তার বিরুদ্ধে নানা গুজব ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সম্প্রতি ‘জিয়া পরিষদ’ নামে একটি বিতর্কিত কমিটি গোপনে অনুমোদন করানো হলে দুইজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য পদত্যাগ করেন এবং পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় কমিটিটি বাতিল হয়। আশা করা হচ্ছে, খুব শিগগিরই জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি গ্রহণযোগ্য, ত্যাগী জাতীয়তাবাদী কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে নতুন কমিটি গঠিত হবে।
‘বৈষম্য বিরোধী অফিসার্স ফোরাম’-এর পক্ষ থেকেও জানানো হয়েছে, কৃষি ব্যাংকের প্রায় ৫২ শতাংশ কর্মকর্তা জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখেন।
অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা, প্রশাসনিক গতিশীলতা ও কর্মীবান্ধব সংস্কৃতি গড়তে জাহিদ হোসেন এখন কৃষি ব্যাংকের অপ্রতিদ্বন্দ্বী নেতৃত্ব।
নিজস্ব প্রতিনিধি
২৮-৬-২০২৫ দুপুর ১২:৪৬

৫ আগস্টের পর বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক নেতৃত্বশূন্য এক সংকটকাল অতিক্রম করছিল। তৎকালীন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ নানা বিতর্কের মুখে পড়ায় দায়িত্ব পালনে অনুপস্থিত ছিলেন। এমন দুঃসময়ে ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলা ও প্রশাসনিক অচলাবস্থা কাটিয়ে উঠতে সাহসী ভূমিকা পালন করেন হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্টের ডিজিএম জাহিদ হোসেন।
১৭ বছর ধরে বঞ্চনার শিকার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়ে তিনি ‘জাতীয়তাবাদ ফোরাম’ নামে একটি অভিন্ন প্ল্যাটফর্ম গঠন করেন এবং প্রধান সমন্বয়কারীর দায়িত্ব নেন। ব্যাংকের উন্নয়নে, কর্মীদের অধিকার আদায়ে এবং কর্মপরিবেশ গঠনে তিনি একাধিক কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
তার গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য:
১. সুপারভাইজারদের (ভূতাপেক্ষা) পদোন্নতিসহ সর্বোচ্চ সংখ্যক পদোন্নতির ব্যবস্থা।
২.কর্মপরিবেশ উন্নয়ন ও গৃহ ঋণের কিস্তি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনা।
৩. স্মরণকালের সর্বোচ্চ সংখ্যক নতুন পদ সৃষ্টি করে অর্গানোগ্রাম মন্ত্রণালয়ে উপস্থাপন।
৪. পিএফ কর্তন হ্রাস, আহার ভাতা ও ক্লোজিং ভাতা বৃদ্ধিসহ একাধিক কর্মীবান্ধব সিদ্ধান্ত গ্রহণ।
শুধু ব্যাংকিং নয়, পেশাগত দক্ষতার পাশাপাশি খেলাধুলাতেও তিনি দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। আন্তর্জাতিক ব্রিজ বিশ্বকাপে তিনি বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করেছেন এবং আগামি আগস্টে ডেনমার্কে অনুষ্ঠিতব্য ফাইনালেও তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অংশ নিচ্ছে।
তবে এতসব ইতিবাচক উদ্যোগের মাঝেও একটি স্বার্থান্বেষী মহল তার বিরুদ্ধে নানা গুজব ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সম্প্রতি ‘জিয়া পরিষদ’ নামে একটি বিতর্কিত কমিটি গোপনে অনুমোদন করানো হলে দুইজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য পদত্যাগ করেন এবং পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় কমিটিটি বাতিল হয়। আশা করা হচ্ছে, খুব শিগগিরই জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি গ্রহণযোগ্য, ত্যাগী জাতীয়তাবাদী কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে নতুন কমিটি গঠিত হবে।
‘বৈষম্য বিরোধী অফিসার্স ফোরাম’-এর পক্ষ থেকেও জানানো হয়েছে, কৃষি ব্যাংকের প্রায় ৫২ শতাংশ কর্মকর্তা জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখেন।
অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা, প্রশাসনিক গতিশীলতা ও কর্মীবান্ধব সংস্কৃতি গড়তে জাহিদ হোসেন এখন কৃষি ব্যাংকের অপ্রতিদ্বন্দ্বী নেতৃত্ব।