শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

ভারত-পাকিস্তান থেকে আইসিসি ইভেন্ট সরানোর দাবি পাকিস্তান কিংবদন্তির

#
news image

আগামী বছর পাকিস্তানে হতে যাওয়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বেশ টানাপোড়েন চলছে। ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার চলমান দ্বন্দ্বে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজন নিয়েই জটিলতা তৈরি হয়ে গিয়েছে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) সাফ জানিয়ে দিয়েছে, ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতীয় দল পাকিস্তানে সফর করবে না। এ বিষয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সাবেক পাকিস্তানি অধিনায়ক রাশিদ লতিফ দিয়েছেন অদ্ভুত এক সমাধান।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া একান্ত এক সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানের এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার বলেছেন, ‘যতদিন পর্যন্ত এ দু'দেশের মধ্যে সমস্যাগুলি সমাধান না হবে, ততদিন তাদের গ্লোবাল ইভেন্ট আয়োজনের অধিকার স্থগিত রাখা উচিত।’ তার দাবি, ২০২৪ থেকে ২০৩১ সাল পর্যন্ত আইসিসির সব বড় আসরের আয়োজনের দায়িত্ব থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে বাদ দেওয়া উচিত।

লতিফের মতে, ‘পাকিস্তান ও ভারত যেহেতু একে অপরের দেশে খেলতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে, তাই তাদের আয়োজক অধিকার প্রত্যাহার করে আইসিসি বিষয়টি সমাধানে কাজ করতে পারে’" তিনি এটাও জানান, ভারত ও পাকিস্তান উভয়ে আইসিসির চুক্তি অনুসারে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনে সম্মতি জানিয়েছে, যা এখন বিতর্কিত হয়ে উঠেছে।

লতিফ বলেন, ‘নিরাপত্তার কারণে সফর বাতিলের কথা বলছে বিসিসিআই, কিন্তু আইসিসি এখনও পাকিস্তানের পরিস্থিতি সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করেনি। বিষয়টি এভাবে তুলে ধরা ঠিক নয়, কারণ আইনি দৃষ্টিকোণ থেকে এটি এখনই সমাধানযোগ্য নয়।’
এই প্রেক্ষিতে লতিফ আরো বলেন, আইসিসির উচিত হাইব্রিড মডেল নিয়ে কোনো প্রস্তাবে রাজি না হওয়া। তিনি ব্যাখ্যা করেন, ‘এটি একটি গ্লোবাল ইভেন্ট এবং এখানে আইসিসির নিয়মই প্রধান। দ্বিপাক্ষিক সিরিজ কিংবা এশিয়া কাপের মতো এ ইভেন্টে হাইব্রিড মডেলের কোনো প্রয়োজন নেই। পাকিস্তানের আয়োজনের অধিকার আছে, এবং তাতে কোনো পরিবর্তন আনা উচিত নয়।’

তিনি আরো যুক্তি দেন, ‘২০১৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং ২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে পাকিস্তান ভারত সফর করেছে। এখন এমন দাবি তোলা হচ্ছে যা আইনি ভিত্তি ছাড়াই তৈরি।’ অবশ্য লতিফের বিশ্বাস আসরটি পাকিস্তানে হবে এবং ভারতও অংশ নিবে।

এদিকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানের তিন শহরে—লাহোর, করাচি এবং রাওয়ালপিন্ডি। আইসিসি উইন্ডো অনুসারে ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে ৮ দলীয় এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করবে পাকিস্তান, যেখানে ভারতসহ দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশও অংশ নেবে।

ডেস্ক রিপোর্ট

১৩-১১-২০২৪ রাত ১০:৪২

news image

আগামী বছর পাকিস্তানে হতে যাওয়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বেশ টানাপোড়েন চলছে। ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার চলমান দ্বন্দ্বে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজন নিয়েই জটিলতা তৈরি হয়ে গিয়েছে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) সাফ জানিয়ে দিয়েছে, ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতীয় দল পাকিস্তানে সফর করবে না। এ বিষয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সাবেক পাকিস্তানি অধিনায়ক রাশিদ লতিফ দিয়েছেন অদ্ভুত এক সমাধান।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া একান্ত এক সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানের এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার বলেছেন, ‘যতদিন পর্যন্ত এ দু'দেশের মধ্যে সমস্যাগুলি সমাধান না হবে, ততদিন তাদের গ্লোবাল ইভেন্ট আয়োজনের অধিকার স্থগিত রাখা উচিত।’ তার দাবি, ২০২৪ থেকে ২০৩১ সাল পর্যন্ত আইসিসির সব বড় আসরের আয়োজনের দায়িত্ব থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে বাদ দেওয়া উচিত।

লতিফের মতে, ‘পাকিস্তান ও ভারত যেহেতু একে অপরের দেশে খেলতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে, তাই তাদের আয়োজক অধিকার প্রত্যাহার করে আইসিসি বিষয়টি সমাধানে কাজ করতে পারে’" তিনি এটাও জানান, ভারত ও পাকিস্তান উভয়ে আইসিসির চুক্তি অনুসারে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনে সম্মতি জানিয়েছে, যা এখন বিতর্কিত হয়ে উঠেছে।

লতিফ বলেন, ‘নিরাপত্তার কারণে সফর বাতিলের কথা বলছে বিসিসিআই, কিন্তু আইসিসি এখনও পাকিস্তানের পরিস্থিতি সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করেনি। বিষয়টি এভাবে তুলে ধরা ঠিক নয়, কারণ আইনি দৃষ্টিকোণ থেকে এটি এখনই সমাধানযোগ্য নয়।’
এই প্রেক্ষিতে লতিফ আরো বলেন, আইসিসির উচিত হাইব্রিড মডেল নিয়ে কোনো প্রস্তাবে রাজি না হওয়া। তিনি ব্যাখ্যা করেন, ‘এটি একটি গ্লোবাল ইভেন্ট এবং এখানে আইসিসির নিয়মই প্রধান। দ্বিপাক্ষিক সিরিজ কিংবা এশিয়া কাপের মতো এ ইভেন্টে হাইব্রিড মডেলের কোনো প্রয়োজন নেই। পাকিস্তানের আয়োজনের অধিকার আছে, এবং তাতে কোনো পরিবর্তন আনা উচিত নয়।’

তিনি আরো যুক্তি দেন, ‘২০১৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং ২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে পাকিস্তান ভারত সফর করেছে। এখন এমন দাবি তোলা হচ্ছে যা আইনি ভিত্তি ছাড়াই তৈরি।’ অবশ্য লতিফের বিশ্বাস আসরটি পাকিস্তানে হবে এবং ভারতও অংশ নিবে।

এদিকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানের তিন শহরে—লাহোর, করাচি এবং রাওয়ালপিন্ডি। আইসিসি উইন্ডো অনুসারে ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে ৮ দলীয় এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করবে পাকিস্তান, যেখানে ভারতসহ দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশও অংশ নেবে।