শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

রাজনৈতিক সমীকরণে নতুন মোড়? আলোচনায় বসতে শর্ত দিচ্ছে বিএনপি

#
news image

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে নতুন করে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা তৈরি হয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের সাম্প্রতিক বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে—দলটি সংলাপে যেতে চায়, তবে কিছু শর্তসাপেক্ষে।

তিনি বলেছেন, “অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যদি আহ্বান জানান, আমরা আলোচনায় যাব; কিন্তু অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে আহ্বান জানানো গ্রহণযোগ্য নয়।”
এই বক্তব্যে ইঙ্গিত মেলে, বিএনপি এখনো অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা নিয়ে সন্দিহান।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপি এখন একদিকে আন্দোলনের গতি ধরে রাখতে চাইছে, অন্যদিকে সংলাপের পথ খোলা রাখছে—যাতে আন্তর্জাতিক মহলের কাছে নিজেদের অবস্থানকে ‘সংলাপমুখী’ হিসেবে উপস্থাপন করা যায়।

অন্যদিকে, সালাহউদ্দিন আহমেদের বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর প্রতি কড়া সতর্কতা রাজনৈতিক জোট রাজনীতিতে নতুন বিভাজন রেখা তৈরি করতে পারে।
তিনি বলেছেন, “জামায়াত যদি আবার আওয়ামী লীগের হাত ধরে পুনরুত্থান চায়, তবে তা অগণতান্ত্রিক শক্তিকে উৎসাহিত করবে।”

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, এই ধরনের অবস্থান আগামী নির্বাচনকে ঘিরে বিরোধী রাজনীতির অভ্যন্তরীণ টানাপোড়েন আরও বাড়াতে পারে।

বিশেষ প্রতিনিধি

৮-১১-২০২৫ রাত ১১:৫৫

news image

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে নতুন করে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা তৈরি হয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের সাম্প্রতিক বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে—দলটি সংলাপে যেতে চায়, তবে কিছু শর্তসাপেক্ষে।

তিনি বলেছেন, “অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যদি আহ্বান জানান, আমরা আলোচনায় যাব; কিন্তু অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে আহ্বান জানানো গ্রহণযোগ্য নয়।”
এই বক্তব্যে ইঙ্গিত মেলে, বিএনপি এখনো অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা নিয়ে সন্দিহান।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপি এখন একদিকে আন্দোলনের গতি ধরে রাখতে চাইছে, অন্যদিকে সংলাপের পথ খোলা রাখছে—যাতে আন্তর্জাতিক মহলের কাছে নিজেদের অবস্থানকে ‘সংলাপমুখী’ হিসেবে উপস্থাপন করা যায়।

অন্যদিকে, সালাহউদ্দিন আহমেদের বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর প্রতি কড়া সতর্কতা রাজনৈতিক জোট রাজনীতিতে নতুন বিভাজন রেখা তৈরি করতে পারে।
তিনি বলেছেন, “জামায়াত যদি আবার আওয়ামী লীগের হাত ধরে পুনরুত্থান চায়, তবে তা অগণতান্ত্রিক শক্তিকে উৎসাহিত করবে।”

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, এই ধরনের অবস্থান আগামী নির্বাচনকে ঘিরে বিরোধী রাজনীতির অভ্যন্তরীণ টানাপোড়েন আরও বাড়াতে পারে।