নিউইয়র্কে ব্যালটে বাংলা! ভোট দিলেন জোহরান মামদানি, বললেন ‘ইতিহাস গড়ার দ্বারপ্রান্তে’
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
৫-১১-২০২৫ রাত ১২:২
নিউইয়র্কে ব্যালটে বাংলা! ভোট দিলেন জোহরান মামদানি, বললেন ‘ইতিহাস গড়ার দ্বারপ্রান্তে’
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে ভোটের দিনেই নজর কাড়লেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জোহরান মামদানি।
মঙ্গলবার সকালে কুইন্সের ফ্র্যাঙ্ক সিনাত্রা স্কুল অব দ্য আর্টস হাইস্কুলে ভোট দিতে গিয়ে রয়টার্সের তোলা ছবিতে দেখা যায়—তার হাতে থাকা ব্যালট খামে স্পষ্ট বাংলায় লেখা রয়েছে, “ব্যালটের গোপনীয়তা রক্ষার খাম।”
নিউইয়র্কে বহু ভাষায় ব্যালট ছাপা নতুন নয়, তবে এবার বাংলা ভাষা যেন আরও দৃশ্যমানভাবে উঠে এসেছে। শহরটির অভিবাসীবহুল চিত্র ও দক্ষিণ এশীয় ভোটারদের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতিই এর পেছনে কারণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
রিয়েলক্লিয়ারপলিটিকসের সাম্প্রতিক জরিপ অনুযায়ী, মামদানি এখন এগিয়ে আছেন ১৪ দশমিক ৩ পয়েন্টে। তার পক্ষে ৪৬ শতাংশের বেশি ভোটার সমর্থন জানিয়েছেন।
তবে শেষ মুহূর্তে রিপাবলিকান সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক সমর্থন দিয়েছেন মামদানির প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যান্ড্রু কুমোকে। ফলে শেষ মুহূর্তের ভোটারদের মনোভাব কোন দিকে ঝুঁকবে, তা নিয়ে জল্পনা চলছে।
ভোট শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মামদানি। তিনি বলেন, “আমরা ইতিহাস গড়ার দ্বারপ্রান্তে। এই নির্বাচন নেতৃত্ব নয়, রাজনীতির চরিত্র বদলের নির্বাচন।”
ডেমোক্র্যাটিক সোশ্যালিস্টস অব আমেরিকার (ডিএসএ) সদস্য মামদানি তরুণ ভোটারদের মধ্যে জনপ্রিয়—তার প্রতিশ্রুতিগুলোর মধ্যে রয়েছে বিনা মূল্যে শিশুযত্ন, ফ্রি বাস সার্ভিস, এবং বাড়িভাড়া নিয়ন্ত্রণে কঠোর নীতি।
নিউইয়র্ক সিটি বোর্ড অব ইলেকশনের তথ্য অনুযায়ী, এবার আগাম ভোটের হার আগের চেয়ে চারগুণ বেশি।
বাংলা ভাষার ব্যালট, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রার্থী এবং তরুণ প্রজন্মের নতুন রাজনীতির বার্তা—সব মিলিয়ে এবারের নিউইয়র্ক মেয়র নির্বাচন এখন প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছেও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
৫-১১-২০২৫ রাত ১২:২
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে ভোটের দিনেই নজর কাড়লেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জোহরান মামদানি।
মঙ্গলবার সকালে কুইন্সের ফ্র্যাঙ্ক সিনাত্রা স্কুল অব দ্য আর্টস হাইস্কুলে ভোট দিতে গিয়ে রয়টার্সের তোলা ছবিতে দেখা যায়—তার হাতে থাকা ব্যালট খামে স্পষ্ট বাংলায় লেখা রয়েছে, “ব্যালটের গোপনীয়তা রক্ষার খাম।”
নিউইয়র্কে বহু ভাষায় ব্যালট ছাপা নতুন নয়, তবে এবার বাংলা ভাষা যেন আরও দৃশ্যমানভাবে উঠে এসেছে। শহরটির অভিবাসীবহুল চিত্র ও দক্ষিণ এশীয় ভোটারদের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতিই এর পেছনে কারণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
রিয়েলক্লিয়ারপলিটিকসের সাম্প্রতিক জরিপ অনুযায়ী, মামদানি এখন এগিয়ে আছেন ১৪ দশমিক ৩ পয়েন্টে। তার পক্ষে ৪৬ শতাংশের বেশি ভোটার সমর্থন জানিয়েছেন।
তবে শেষ মুহূর্তে রিপাবলিকান সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক সমর্থন দিয়েছেন মামদানির প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যান্ড্রু কুমোকে। ফলে শেষ মুহূর্তের ভোটারদের মনোভাব কোন দিকে ঝুঁকবে, তা নিয়ে জল্পনা চলছে।
ভোট শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মামদানি। তিনি বলেন, “আমরা ইতিহাস গড়ার দ্বারপ্রান্তে। এই নির্বাচন নেতৃত্ব নয়, রাজনীতির চরিত্র বদলের নির্বাচন।”
ডেমোক্র্যাটিক সোশ্যালিস্টস অব আমেরিকার (ডিএসএ) সদস্য মামদানি তরুণ ভোটারদের মধ্যে জনপ্রিয়—তার প্রতিশ্রুতিগুলোর মধ্যে রয়েছে বিনা মূল্যে শিশুযত্ন, ফ্রি বাস সার্ভিস, এবং বাড়িভাড়া নিয়ন্ত্রণে কঠোর নীতি।
নিউইয়র্ক সিটি বোর্ড অব ইলেকশনের তথ্য অনুযায়ী, এবার আগাম ভোটের হার আগের চেয়ে চারগুণ বেশি।
বাংলা ভাষার ব্যালট, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রার্থী এবং তরুণ প্রজন্মের নতুন রাজনীতির বার্তা—সব মিলিয়ে এবারের নিউইয়র্ক মেয়র নির্বাচন এখন প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছেও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।