‘ডাইনোসর’ মন্তব্য ও হিজবুল্লাহ ইস্যু: লেবাননকে নতুন চাপের মুখে ফেললেন ট্রাম্পের দূত টম ব্যারাক
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১-১১-২০২৫ রাত ১১:১৬
‘ডাইনোসর’ মন্তব্য ও হিজবুল্লাহ ইস্যু: লেবাননকে নতুন চাপের মুখে ফেললেন ট্রাম্পের দূত টম ব্যারাক
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থির ভূরাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে মার্কিন দূত টম ব্যারাকের সাম্প্রতিক মন্তব্য। বাহরাইনে এক নিরাপত্তা সম্মেলনে তিনি লেবাননের নেতাদের ‘ডাইনোসর’ আখ্যা দিয়ে হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার আহ্বান জানান, যা রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনা তৈরি করেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যারাকের এই মন্তব্য শুধু ইসরায়েল-লেবানন সংঘাত নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক নীতির নতুন বার্তা বহন করছে। বিশেষ করে যখন ইসরায়েল নিয়মিত লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে বিমান হামলা চালাচ্ছে, তখন হিজবুল্লাহকে সরাসরি লক্ষ্যবস্তু করে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে আরও প্রকাশ্য করে তুলেছে এই বক্তব্য।
টম ব্যারাক আরও বলেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচিতে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ “মধ্যপ্রাচ্যকে পুনর্গঠন করেছে”—যা ইঙ্গিত দেয়, ওয়াশিংটন এখন তেহরানবিরোধী অক্ষ জোরদার করতে চাইছে।
অন্যদিকে, তিনি তুরস্ক ও ইসরায়েলের মধ্যে সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, “দুই দেশ যুদ্ধ করবে না।” এটি আঞ্চলিক শক্তির ভারসাম্যে নতুন সমন্বয়ের ইঙ্গিত হিসেবেও দেখা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, ব্যারাকের এসব বক্তব্য ট্রাম্প প্রশাসনের ‘ইসরায়েলকেন্দ্রিক মধ্যপ্রাচ্য কৌশল’-এরই ধারাবাহিকতা। তবে এর ফলে লেবাননের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ও হিজবুল্লাহর অবস্থান আরও চাপে পড়তে পারে।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১-১১-২০২৫ রাত ১১:১৬
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থির ভূরাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে মার্কিন দূত টম ব্যারাকের সাম্প্রতিক মন্তব্য। বাহরাইনে এক নিরাপত্তা সম্মেলনে তিনি লেবাননের নেতাদের ‘ডাইনোসর’ আখ্যা দিয়ে হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার আহ্বান জানান, যা রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনা তৈরি করেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যারাকের এই মন্তব্য শুধু ইসরায়েল-লেবানন সংঘাত নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রের আঞ্চলিক নীতির নতুন বার্তা বহন করছে। বিশেষ করে যখন ইসরায়েল নিয়মিত লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে বিমান হামলা চালাচ্ছে, তখন হিজবুল্লাহকে সরাসরি লক্ষ্যবস্তু করে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে আরও প্রকাশ্য করে তুলেছে এই বক্তব্য।
টম ব্যারাক আরও বলেন, ইরানের পরমাণু কর্মসূচিতে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ “মধ্যপ্রাচ্যকে পুনর্গঠন করেছে”—যা ইঙ্গিত দেয়, ওয়াশিংটন এখন তেহরানবিরোধী অক্ষ জোরদার করতে চাইছে।
অন্যদিকে, তিনি তুরস্ক ও ইসরায়েলের মধ্যে সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, “দুই দেশ যুদ্ধ করবে না।” এটি আঞ্চলিক শক্তির ভারসাম্যে নতুন সমন্বয়ের ইঙ্গিত হিসেবেও দেখা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, ব্যারাকের এসব বক্তব্য ট্রাম্প প্রশাসনের ‘ইসরায়েলকেন্দ্রিক মধ্যপ্রাচ্য কৌশল’-এরই ধারাবাহিকতা। তবে এর ফলে লেবাননের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ও হিজবুল্লাহর অবস্থান আরও চাপে পড়তে পারে।