পাক সেনাপ্রধান অসীম মুনির ভারতের বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা; আঞ্চলিক উত্তেজনা তীব্রতর
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১৮-১০-২০২৫ রাত ১১:৫৮
পাক সেনাপ্রধান অসীম মুনির ভারতের বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা; আঞ্চলিক উত্তেজনা তীব্রতর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল অসীম মুনির কাকুলে পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমিতে (পিএমএ) দেওয়া ভাষণে ভারতের বিরুদ্ধে নতুন ধরনের সতর্কবার্তা দিয়েছেন—পারমাণবিক পরিবেশকে উল্লেখ করে বলেছেন, ছোটখাটো উসকানিতেও পাকিস্তানের কাছ থেকে অনুপাতবহির্ভূত কড়া প্রতিক্রিয়া আসতে পারে। আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বিবৃতি অঞ্চলীয় উত্তেজনা আরও তীব্র করে তুলতে পারে।
মুনির বলেন, “যদি নতুন করে শত্রুতার ঢেউ শুরু হয়, পাকিস্তান প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি প্রতিক্রিয়া জানাবে; আমাদের অগ্রগতি এবং অস্ত্র ক্ষমতা ভারতের ভৌগোলিক বিশালতার সংক্রান্ত ভুল ধারনাকে ভেঙে ফেলতে সক্ষম।” তাঁর বক্তব্যে পারমাণবিক বিষয়কে উল্লেখ করায় কূটনীতিক মহল ও প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এদিকে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং সম্প্রতি সীমান্তে কোনো দুঃসাহস হলে ভারতের প্রতিক্রিয়া “ইতিহাস ও ভূগোল বদলে দিতে” পারবে বলায় তীব্র নোটিশ দিয়েছেন—এই মন্তব্যের পর থেকেই উভয় পক্ষের বক্তব্য কড়া রুদভঙ্গি ধারণ করছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী-রও কড়া কণ্ঠশব্দ শোনা গেছে; তিনি সতর্ক করেছেন যে পাকিস্তানের কোনও ধরনের প্ররোচনার জবাবে ভারত ‘অ্যাকশন’-এ নীরব থাকবে না। এ মিথস্ক্রিয়ায় পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুমকিও তীব্র—যেখানে তিনি ভবিষ্যৎ সংঘাতের ব্যাপারে কড়া ভাষায় মন্তব্য করেছেন। এই পাল্টাপাল্টি বক্তব্যগুলি দিয়ে আঞ্চলিক কূটনীতিক পরিমণ্ডলে উদ্বেগ বাড়ছে।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, সাম্প্রতিক দিনের কূটনৈতিক ও সামরিক রেটোরিক—বিশেষত পারমাণবিক সক্ষমতার প্রসঙ্গ—দুই-পাক্ষিক সম্পর্ককে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলছে এবং প্রতিবেশী দেশগুলো ও আন্তর্জাতিক মঞ্চে বড় ধরণের কূটনৈতিক ব্যস্ততা ডেকে আনতে পারে।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১৮-১০-২০২৫ রাত ১১:৫৮
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল অসীম মুনির কাকুলে পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমিতে (পিএমএ) দেওয়া ভাষণে ভারতের বিরুদ্ধে নতুন ধরনের সতর্কবার্তা দিয়েছেন—পারমাণবিক পরিবেশকে উল্লেখ করে বলেছেন, ছোটখাটো উসকানিতেও পাকিস্তানের কাছ থেকে অনুপাতবহির্ভূত কড়া প্রতিক্রিয়া আসতে পারে। আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বিবৃতি অঞ্চলীয় উত্তেজনা আরও তীব্র করে তুলতে পারে।
মুনির বলেন, “যদি নতুন করে শত্রুতার ঢেউ শুরু হয়, পাকিস্তান প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি প্রতিক্রিয়া জানাবে; আমাদের অগ্রগতি এবং অস্ত্র ক্ষমতা ভারতের ভৌগোলিক বিশালতার সংক্রান্ত ভুল ধারনাকে ভেঙে ফেলতে সক্ষম।” তাঁর বক্তব্যে পারমাণবিক বিষয়কে উল্লেখ করায় কূটনীতিক মহল ও প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এদিকে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং সম্প্রতি সীমান্তে কোনো দুঃসাহস হলে ভারতের প্রতিক্রিয়া “ইতিহাস ও ভূগোল বদলে দিতে” পারবে বলায় তীব্র নোটিশ দিয়েছেন—এই মন্তব্যের পর থেকেই উভয় পক্ষের বক্তব্য কড়া রুদভঙ্গি ধারণ করছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী-রও কড়া কণ্ঠশব্দ শোনা গেছে; তিনি সতর্ক করেছেন যে পাকিস্তানের কোনও ধরনের প্ররোচনার জবাবে ভারত ‘অ্যাকশন’-এ নীরব থাকবে না। এ মিথস্ক্রিয়ায় পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুমকিও তীব্র—যেখানে তিনি ভবিষ্যৎ সংঘাতের ব্যাপারে কড়া ভাষায় মন্তব্য করেছেন। এই পাল্টাপাল্টি বক্তব্যগুলি দিয়ে আঞ্চলিক কূটনীতিক পরিমণ্ডলে উদ্বেগ বাড়ছে।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, সাম্প্রতিক দিনের কূটনৈতিক ও সামরিক রেটোরিক—বিশেষত পারমাণবিক সক্ষমতার প্রসঙ্গ—দুই-পাক্ষিক সম্পর্ককে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলছে এবং প্রতিবেশী দেশগুলো ও আন্তর্জাতিক মঞ্চে বড় ধরণের কূটনৈতিক ব্যস্ততা ডেকে আনতে পারে।