ধর্মীয় সম্প্রীতির চ্যালেঞ্জে সরকার: ককটেল হামলার পর কঠোর নিরাপত্তা, প্রশ্ন বাড়ছে ‘মূল লক্ষ্য নিয়ে’
তানভীর সানি
১০-১১-২০২৫ রাত ১১:১১
ধর্মীয় সম্প্রীতির চ্যালেঞ্জে সরকার: ককটেল হামলার পর কঠোর নিরাপত্তা, প্রশ্ন বাড়ছে ‘মূল লক্ষ্য নিয়ে’
এক সপ্তাহে রাজধানীতে ধারাবাহিক ককটেল বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সরকার নড়েচড়ে বসেছে। সোমবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, “আন্তঃধর্মীয় ঐক্য ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় অন্তর্বর্তী সরকার অটল।”
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ধর্মীয় সহাবস্থানে বিঘ্ন ঘটানোর যেকোনো প্রয়াসে ‘আইনের সর্বোচ্চ প্রয়োগ’ করা হবে।
এরই মধ্যে ২৮ বছর বয়সী এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপি, যিনি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সদস্য বলে দাবি করা হয়েছে। তাকে সেন্ট মেরিস ক্যাথেড্রাল ও সেন্ট যোসেফ স্কুলে হামলার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
তবে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, ঘটনাগুলো কেবল ধর্মীয় স্থান নয়, বরং রাজধানীর কৌশলগত এলাকায় ঘটছে- যা ইঙ্গিত দেয়, কোনো গোষ্ঠী সচেতনভাবেই ‘অস্থিরতা সৃষ্টি’ করতে চাইছে।
একজন সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, “এ ধরনের ধারাবাহিক বিস্ফোরণ সাধারণ ভাঙচুর নয়, বরং এটি গোছানো বার্তা পাঠানোর মতো কাজ।”
সরকার এখন রাজধানীর প্রতিটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বাড়তি নিরাপত্তা দিয়েছে, তবে নাগরিকদের মধ্যে প্রশ্ন রয়ে গেছে- “কে বা কারা এই হামলার পেছনে?”
বিশ্লেষকদের মতে, অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য এটি একটি বড় পরীক্ষা:
একদিকে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখা, অন্যদিকে গণআস্থা ধরে রাখা- এই দুই চ্যালেঞ্জ একসঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে।
তানভীর সানি
১০-১১-২০২৫ রাত ১১:১১
এক সপ্তাহে রাজধানীতে ধারাবাহিক ককটেল বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সরকার নড়েচড়ে বসেছে। সোমবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, “আন্তঃধর্মীয় ঐক্য ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় অন্তর্বর্তী সরকার অটল।”
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ধর্মীয় সহাবস্থানে বিঘ্ন ঘটানোর যেকোনো প্রয়াসে ‘আইনের সর্বোচ্চ প্রয়োগ’ করা হবে।
এরই মধ্যে ২৮ বছর বয়সী এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপি, যিনি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সদস্য বলে দাবি করা হয়েছে। তাকে সেন্ট মেরিস ক্যাথেড্রাল ও সেন্ট যোসেফ স্কুলে হামলার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
তবে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, ঘটনাগুলো কেবল ধর্মীয় স্থান নয়, বরং রাজধানীর কৌশলগত এলাকায় ঘটছে- যা ইঙ্গিত দেয়, কোনো গোষ্ঠী সচেতনভাবেই ‘অস্থিরতা সৃষ্টি’ করতে চাইছে।
একজন সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, “এ ধরনের ধারাবাহিক বিস্ফোরণ সাধারণ ভাঙচুর নয়, বরং এটি গোছানো বার্তা পাঠানোর মতো কাজ।”
সরকার এখন রাজধানীর প্রতিটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বাড়তি নিরাপত্তা দিয়েছে, তবে নাগরিকদের মধ্যে প্রশ্ন রয়ে গেছে- “কে বা কারা এই হামলার পেছনে?”
বিশ্লেষকদের মতে, অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য এটি একটি বড় পরীক্ষা:
একদিকে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখা, অন্যদিকে গণআস্থা ধরে রাখা- এই দুই চ্যালেঞ্জ একসঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে।