শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

 টুকুর বক্তব্যে নতুন করে আলোচনায় জিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা

#
news image

স্বাধীনতা ঘোষণার প্রশ্নে আবারও রাজনৈতিক বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। রোববার (৯ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা শুনে মনে হয়েছিল শরীরে বিদ্যুৎ চমকালো।

টুকুর এই বক্তব্য এমন সময় এলো, যখন স্বাধীনতার ঘোষণার ইতিহাস নিয়ে দেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরেই মেরুকরণ ও বিতর্ক চলে আসছে।

বক্তব্যে তিনি ৭ মার্চের ভাষণকে ‘কম্প্রোমাইজের বক্তৃতা’ হিসেবে উল্লেখ করেন এবং দাবি করেন যে, জিয়াউর রহমানই প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দেন, যা মানুষের মধ্যে আস্থা ও সাহস জাগায়।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপির এই ধরনের বক্তব্য মূলত ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ ঘিরে দলের আদর্শিক অবস্থান পুনর্নির্মাণের অংশ। এর মাধ্যমে বিএনপি আবারও ‘জিয়ার ভূমিকা বনাম বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব’ বিতর্ককে রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রে আনতে চাইছে।

অন্যদিকে, আওয়ামী লীগের নেতারা বরাবরই দাবি করে আসছেন যে, ৭ মার্চের ভাষণই ছিল প্রকৃত স্বাধীনতার ঘোষণা, আর জিয়া কেবল বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ঘোষণা পাঠ করেছিলেন।

৭ নভেম্বর উপলক্ষে আয়োজিত এই সভায় বিএনপির নেতারা ‘জাতীয়তাবাদী চেতনার পুনর্জাগরণ’ ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের বার্তা দিয়েছেন, যা আগামী রাজনৈতিক কর্মসূচির দিক নির্দেশনা হিসেবেও দেখা হচ্ছে।

তানভীর সানি

১০-১১-২০২৫ রাত ১২:৮

news image

স্বাধীনতা ঘোষণার প্রশ্নে আবারও রাজনৈতিক বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। রোববার (৯ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা শুনে মনে হয়েছিল শরীরে বিদ্যুৎ চমকালো।

টুকুর এই বক্তব্য এমন সময় এলো, যখন স্বাধীনতার ঘোষণার ইতিহাস নিয়ে দেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরেই মেরুকরণ ও বিতর্ক চলে আসছে।

বক্তব্যে তিনি ৭ মার্চের ভাষণকে ‘কম্প্রোমাইজের বক্তৃতা’ হিসেবে উল্লেখ করেন এবং দাবি করেন যে, জিয়াউর রহমানই প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দেন, যা মানুষের মধ্যে আস্থা ও সাহস জাগায়।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপির এই ধরনের বক্তব্য মূলত ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ ঘিরে দলের আদর্শিক অবস্থান পুনর্নির্মাণের অংশ। এর মাধ্যমে বিএনপি আবারও ‘জিয়ার ভূমিকা বনাম বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব’ বিতর্ককে রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রে আনতে চাইছে।

অন্যদিকে, আওয়ামী লীগের নেতারা বরাবরই দাবি করে আসছেন যে, ৭ মার্চের ভাষণই ছিল প্রকৃত স্বাধীনতার ঘোষণা, আর জিয়া কেবল বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ঘোষণা পাঠ করেছিলেন।

৭ নভেম্বর উপলক্ষে আয়োজিত এই সভায় বিএনপির নেতারা ‘জাতীয়তাবাদী চেতনার পুনর্জাগরণ’ ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের বার্তা দিয়েছেন, যা আগামী রাজনৈতিক কর্মসূচির দিক নির্দেশনা হিসেবেও দেখা হচ্ছে।