শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

‘ইকুইটির মূল্য শূন্য’—পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন বন্ধ, বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ বাড়ছে

#
news image

দেশের আর্থিক খাতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু এখন ইসলামী ব্যাংকগুলোর একীভূতকরণ প্রক্রিয়া। সেই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) স্থগিত করেছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন।

ডিএসইর নোটিশে বলা হয়, ব্যাংক রেজোলিউশন অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুসারে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংককে অকার্যকর ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাদের শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে।

একই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে এবং রেজোলিউশন প্রক্রিয়ার আওতায় নতুন ব্যবস্থাপনা নিয়োগ দিয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বুধবার জানান, “পাঁচ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের ইকুইটির মূল্য এখন শূন্যের নিচে। ফলে শেয়ারগুলোর ভ্যালু ‘জিরো’ হিসেবে বিবেচিত হবে, কাউকে কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।”

এই ঘোষণার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দেখা গেছে তীব্র প্রতিক্রিয়া। অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, দীর্ঘদিন ধরে বাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর দুরবস্থার দায় নেবে কে।

আর্থিক বিশ্লেষকদের মতে, এই পদক্ষেপ দেশের ব্যাংক খাতে “বড় ধরনের সংস্কারের ইঙ্গিত” দিলেও এর প্রভাব পড়বে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ওপর।

অর্থনীতি প্রতিবেদক

৭-১১-২০২৫ রাত ১২:১৪

news image

দেশের আর্থিক খাতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু এখন ইসলামী ব্যাংকগুলোর একীভূতকরণ প্রক্রিয়া। সেই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) স্থগিত করেছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন।

ডিএসইর নোটিশে বলা হয়, ব্যাংক রেজোলিউশন অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুসারে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংককে অকার্যকর ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাদের শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে।

একই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে এবং রেজোলিউশন প্রক্রিয়ার আওতায় নতুন ব্যবস্থাপনা নিয়োগ দিয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বুধবার জানান, “পাঁচ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের ইকুইটির মূল্য এখন শূন্যের নিচে। ফলে শেয়ারগুলোর ভ্যালু ‘জিরো’ হিসেবে বিবেচিত হবে, কাউকে কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।”

এই ঘোষণার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দেখা গেছে তীব্র প্রতিক্রিয়া। অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, দীর্ঘদিন ধরে বাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর দুরবস্থার দায় নেবে কে।

আর্থিক বিশ্লেষকদের মতে, এই পদক্ষেপ দেশের ব্যাংক খাতে “বড় ধরনের সংস্কারের ইঙ্গিত” দিলেও এর প্রভাব পড়বে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ওপর।