‘ইকুইটির মূল্য শূন্য’—পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন বন্ধ, বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ বাড়ছে
অর্থনীতি প্রতিবেদক
৭-১১-২০২৫ রাত ১২:১৪
‘ইকুইটির মূল্য শূন্য’—পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন বন্ধ, বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ বাড়ছে
দেশের আর্থিক খাতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু এখন ইসলামী ব্যাংকগুলোর একীভূতকরণ প্রক্রিয়া। সেই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) স্থগিত করেছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন।
ডিএসইর নোটিশে বলা হয়, ব্যাংক রেজোলিউশন অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুসারে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংককে অকার্যকর ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাদের শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে।
একই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে এবং রেজোলিউশন প্রক্রিয়ার আওতায় নতুন ব্যবস্থাপনা নিয়োগ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বুধবার জানান, “পাঁচ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের ইকুইটির মূল্য এখন শূন্যের নিচে। ফলে শেয়ারগুলোর ভ্যালু ‘জিরো’ হিসেবে বিবেচিত হবে, কাউকে কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।”
এই ঘোষণার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দেখা গেছে তীব্র প্রতিক্রিয়া। অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, দীর্ঘদিন ধরে বাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর দুরবস্থার দায় নেবে কে।
আর্থিক বিশ্লেষকদের মতে, এই পদক্ষেপ দেশের ব্যাংক খাতে “বড় ধরনের সংস্কারের ইঙ্গিত” দিলেও এর প্রভাব পড়বে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ওপর।
অর্থনীতি প্রতিবেদক
৭-১১-২০২৫ রাত ১২:১৪
দেশের আর্থিক খাতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু এখন ইসলামী ব্যাংকগুলোর একীভূতকরণ প্রক্রিয়া। সেই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) স্থগিত করেছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন।
ডিএসইর নোটিশে বলা হয়, ব্যাংক রেজোলিউশন অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুসারে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংককে অকার্যকর ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাদের শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে।
একই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে এবং রেজোলিউশন প্রক্রিয়ার আওতায় নতুন ব্যবস্থাপনা নিয়োগ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বুধবার জানান, “পাঁচ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের ইকুইটির মূল্য এখন শূন্যের নিচে। ফলে শেয়ারগুলোর ভ্যালু ‘জিরো’ হিসেবে বিবেচিত হবে, কাউকে কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।”
এই ঘোষণার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দেখা গেছে তীব্র প্রতিক্রিয়া। অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, দীর্ঘদিন ধরে বাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর দুরবস্থার দায় নেবে কে।
আর্থিক বিশ্লেষকদের মতে, এই পদক্ষেপ দেশের ব্যাংক খাতে “বড় ধরনের সংস্কারের ইঙ্গিত” দিলেও এর প্রভাব পড়বে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ওপর।