শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

চট্টগ্রাম-৮ এ সহিংসতা: অন্তর্বর্তী সরকারের কড়া বার্তা, শান্ত নির্বাচন নিশ্চিতে কঠোর অবস্থান

#
news image

 বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী প্রচারণায় সহিংস হামলার ঘটনাকে ঘিরে উত্তপ্ত রাজনীতিতে এবার কঠোর বার্তা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, “সহিংসতা ও ভীতি প্রদর্শনের কোনো স্থান আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবনে নেই।” প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস নিরাপত্তা বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন, অপরাধীদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনের মুখোমুখি করতে।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের তাৎক্ষণিক তদন্তে জানা গেছে, এরশাদ উল্লাহ হামলার মূল লক্ষ্য ছিলেন না—বিক্ষিপ্তভাবে ছোড়া গুলিই তাকে আহত করেছে। তবে সরকার বিষয়টিকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে না দেখে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে, এই বার্তা আসলে সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারের অংশ—‘সহিংসতামুক্ত ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের নিশ্চয়তা।’

রাজনৈতিক অঙ্গনে এই ঘটনার প্রভাব পড়তে পারে বলেও ধারণা বিশ্লেষকদের। কারণ, বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের প্রার্থী ও সমর্থকরা ইতোমধ্যেই নির্বাচনী মাঠে নিরাপত্তা বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছেন।

সরকার সব রাজনৈতিক দলকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়ে বলেছে, “আগামী ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচন যেন শান্তি, মর্যাদা ও ন্যায্যতার পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়, সে লক্ষ্যে সব প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।”

ডেস্ক রিপোর্ট

৬-১১-২০২৫ রাত ১২:৪

news image

 বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী প্রচারণায় সহিংস হামলার ঘটনাকে ঘিরে উত্তপ্ত রাজনীতিতে এবার কঠোর বার্তা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, “সহিংসতা ও ভীতি প্রদর্শনের কোনো স্থান আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবনে নেই।” প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস নিরাপত্তা বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন, অপরাধীদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনের মুখোমুখি করতে।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের তাৎক্ষণিক তদন্তে জানা গেছে, এরশাদ উল্লাহ হামলার মূল লক্ষ্য ছিলেন না—বিক্ষিপ্তভাবে ছোড়া গুলিই তাকে আহত করেছে। তবে সরকার বিষয়টিকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে না দেখে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে, এই বার্তা আসলে সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারের অংশ—‘সহিংসতামুক্ত ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের নিশ্চয়তা।’

রাজনৈতিক অঙ্গনে এই ঘটনার প্রভাব পড়তে পারে বলেও ধারণা বিশ্লেষকদের। কারণ, বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের প্রার্থী ও সমর্থকরা ইতোমধ্যেই নির্বাচনী মাঠে নিরাপত্তা বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছেন।

সরকার সব রাজনৈতিক দলকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়ে বলেছে, “আগামী ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচন যেন শান্তি, মর্যাদা ও ন্যায্যতার পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়, সে লক্ষ্যে সব প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।”