শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

নির্বাচন ঘিরে সক্রিয় তিন বাহিনী, ইউনূস সরকারের ‘নিরাপত্তা বার্তা’ জোরালো

#
news image

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিরাপত্তা প্রস্তুতি আরও এক ধাপ এগোল। শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন— “ভোটের মাঠ হবে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা।”

বৈঠকে তিন বাহিনী প্রধানরা নির্বাচনকালীন নিরাপত্তা পরিকল্পনা তুলে ধরেন। জানা গেছে, এবার প্রতিটি উপজেলায় এক কোম্পানি সেনা মোতায়েন থাকবে। মোট প্রায় ৯০ হাজার সেনা, আড়াই হাজার নৌ ও দেড় হাজার বিমানবাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বৈঠকটি আসলে সরকারের পক্ষ থেকে একটি ‘বিশ্বাস পুনর্গঠনের বার্তা’। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের প্রেক্ষাপটে জনগণকে আশ্বস্ত করতেই এই পদক্ষেপ।

প্রধান উপদেষ্টা বৈঠকে বলেন, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ—এই নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর।”
একই সঙ্গে তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গত ১৫ মাসে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করেন।

রাজনৈতিক মহল মনে করছে, নির্বাচনের আগে সেনাবাহিনীর এই সরাসরি সম্পৃক্তি ভোটের পরিবেশকে স্থিতিশীল করতে বড় ভূমিকা রাখবে।

নিজস্ব প্রতিনিধি

১-১১-২০২৫ রাত ১১:৩৭

news image

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিরাপত্তা প্রস্তুতি আরও এক ধাপ এগোল। শনিবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন— “ভোটের মাঠ হবে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা।”

বৈঠকে তিন বাহিনী প্রধানরা নির্বাচনকালীন নিরাপত্তা পরিকল্পনা তুলে ধরেন। জানা গেছে, এবার প্রতিটি উপজেলায় এক কোম্পানি সেনা মোতায়েন থাকবে। মোট প্রায় ৯০ হাজার সেনা, আড়াই হাজার নৌ ও দেড় হাজার বিমানবাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বৈঠকটি আসলে সরকারের পক্ষ থেকে একটি ‘বিশ্বাস পুনর্গঠনের বার্তা’। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের প্রেক্ষাপটে জনগণকে আশ্বস্ত করতেই এই পদক্ষেপ।

প্রধান উপদেষ্টা বৈঠকে বলেন, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ—এই নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর।”
একই সঙ্গে তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গত ১৫ মাসে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করেন।

রাজনৈতিক মহল মনে করছে, নির্বাচনের আগে সেনাবাহিনীর এই সরাসরি সম্পৃক্তি ভোটের পরিবেশকে স্থিতিশীল করতে বড় ভূমিকা রাখবে।