সাফল্যের সঙ্গে রাজনৈতিক ঐক্য অর্জনে ঐকমত্য কমিশনকে অভিনন্দন জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
নিজস্ব প্রতিবেদক
১-১১-২০২৫ রাত ১১:১০
সাফল্যের সঙ্গে রাজনৈতিক ঐক্য অর্জনে ঐকমত্য কমিশনকে অভিনন্দন জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
সাফল্যের সঙ্গে দেশের সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে ঐক্যমত্যে পৌঁছানোর পর ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের রূপরেখা নির্ধারণ করায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শনিবার (১ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ অভিনন্দন জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “জুলাই জাতীয় সনদ আমাদের ঐতিহাসিক অর্জন। এটি শুধু আগামী জাতীয় নির্বাচনের পথ সুগম করবে না, বরং ভবিষ্যৎ রাজনীতির দিকনির্দেশক হিসেবেও কাজ করবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা নিজেরাই সংস্কারের পথ নির্ধারণ করেছি। অতীতে বিদেশি মধ্যস্থতা থাকলেও এবার বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিজেরাই সংকটের সমাধান করেছে, যা একটি ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত।”
ড. ইউনূস বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দল ও তাদের নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন, তারা জাতির শ্রদ্ধার দাবিদার।”
তিনি আরও উল্লেখ করেন, জুলাই সনদ বিশ্বে এক অনন্য নজির হয়ে থাকবে এবং অন্য দেশগুলোও সংকটকালে ‘ঐকমত্য কমিশন’ মডেল বিবেচনা করতে পারে।
এ সময় তিনি কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া ও বিশেষ সহকারী মনির হায়দারসহ গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান।
ড. ইউনূস বলেন, “ফ্যাসিবাদী শক্তি এ জাতিকে বিভক্ত করার চেষ্টা করছে, তাই ঐক্যই এখন আমাদের সবচেয়ে বড় অস্ত্র।”
নিজস্ব প্রতিবেদক
১-১১-২০২৫ রাত ১১:১০
সাফল্যের সঙ্গে দেশের সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে ঐক্যমত্যে পৌঁছানোর পর ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের রূপরেখা নির্ধারণ করায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শনিবার (১ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ অভিনন্দন জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “জুলাই জাতীয় সনদ আমাদের ঐতিহাসিক অর্জন। এটি শুধু আগামী জাতীয় নির্বাচনের পথ সুগম করবে না, বরং ভবিষ্যৎ রাজনীতির দিকনির্দেশক হিসেবেও কাজ করবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা নিজেরাই সংস্কারের পথ নির্ধারণ করেছি। অতীতে বিদেশি মধ্যস্থতা থাকলেও এবার বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো নিজেরাই সংকটের সমাধান করেছে, যা একটি ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত।”
ড. ইউনূস বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দল ও তাদের নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন, তারা জাতির শ্রদ্ধার দাবিদার।”
তিনি আরও উল্লেখ করেন, জুলাই সনদ বিশ্বে এক অনন্য নজির হয়ে থাকবে এবং অন্য দেশগুলোও সংকটকালে ‘ঐকমত্য কমিশন’ মডেল বিবেচনা করতে পারে।
এ সময় তিনি কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া ও বিশেষ সহকারী মনির হায়দারসহ গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান।
ড. ইউনূস বলেন, “ফ্যাসিবাদী শক্তি এ জাতিকে বিভক্ত করার চেষ্টা করছে, তাই ঐক্যই এখন আমাদের সবচেয়ে বড় অস্ত্র।”