শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

গুমের অভিযোগে সেনা কর্মকর্তাদের বিচার—বাংলাদেশে জবাবদিহির নতুন অধ্যায় দেখছে অ্যামনেস্টি

#
news image

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে—আর এই পদক্ষেপকে ‘ন্যায়বিচারের পথে এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

বুধবার (২২ অক্টোবর) অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সাউথ এশিয়ার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়, “গুমের মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জবাবদিহি নিশ্চিতের এটি একটি তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি।”

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিচার প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ড সম্পূর্ণরূপে অনুসরণ করতে হবে—এর মধ্যে সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করা, বেসামরিক আদালতে বিচার সম্পন্ন করা এবং আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ড এড়িয়ে চলা অন্তর্ভুক্ত।

অ্যামনেস্টির মতে, এই বিচার কেবল ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথই খুলে দিচ্ছে না, বরং বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি আস্থা পুনর্গঠনেরও সুযোগ তৈরি করছে।

উল্লেখ্য, ৮ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী অপরাধের তিনটি মামলায় ২৫ জন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।

দুই দিন পর সেনাবাহিনী জানায়, কর্মরত ১৫ জন কর্মকর্তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বুধবার তাঁদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয় এবং আনুষ্ঠানিক বিচার কার্যক্রম শুরু হয়।

বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে সামরিক জবাবদিহির নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হলো, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নজর কেড়েছে।

ডেস্ক রিপোর্ট

২৩-১০-২০২৫ রাত ১২:১৫

news image

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে—আর এই পদক্ষেপকে ‘ন্যায়বিচারের পথে এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

বুধবার (২২ অক্টোবর) অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সাউথ এশিয়ার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়, “গুমের মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জবাবদিহি নিশ্চিতের এটি একটি তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি।”

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিচার প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ড সম্পূর্ণরূপে অনুসরণ করতে হবে—এর মধ্যে সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করা, বেসামরিক আদালতে বিচার সম্পন্ন করা এবং আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ড এড়িয়ে চলা অন্তর্ভুক্ত।

অ্যামনেস্টির মতে, এই বিচার কেবল ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথই খুলে দিচ্ছে না, বরং বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি আস্থা পুনর্গঠনেরও সুযোগ তৈরি করছে।

উল্লেখ্য, ৮ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী অপরাধের তিনটি মামলায় ২৫ জন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।

দুই দিন পর সেনাবাহিনী জানায়, কর্মরত ১৫ জন কর্মকর্তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বুধবার তাঁদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয় এবং আনুষ্ঠানিক বিচার কার্যক্রম শুরু হয়।

বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে সামরিক জবাবদিহির নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হলো, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নজর কেড়েছে।