শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

সেনা সদস্যদের ট্রাইব্যুনালে হাজিরা ‘আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন’—ড. আসিফ নজরুল

#
news image

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের হাজিরা নিয়ে যখন রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক মহলে নানা আলোচনা, তখন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বললেন—“এটি আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধার এক ইতিবাচক দৃষ্টান্ত।”

বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ্রক্রিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে সেনা সদস্যরা যেভাবে এসেছেন, সেনা প্রশাসন এবং সেনাবাহিনীর প্রধান যেভাবে সহযোগিতা করেছেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।”

বুধবার সকালে ১৫ জন অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। পরে তাঁদের সাব-জেলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন।

সেনা সদস্যদের জন্য আলাদা সাব-জেল কেন প্রয়োজন—এই প্রশ্নে ড. আসিফ নজরুল বলেন, “ওনাদের কোথায় রাখা হবে, সেটা সম্পূর্ণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার। তাঁরা যা উপযুক্ত মনে করবেন, সেটিই করবেন।”

আইন উপদেষ্টার এই মন্তব্যে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সরকারের পক্ষ থেকে এটি এক ধরনের ‘সামরিক সহযোগিতার প্রশংসা’—যা বিচারপদ্ধতির প্রতি আস্থা পুনর্গঠনে ইতিবাচক বার্তা দিচ্ছে।

ডেস্ক রিপোর্ট

২৩-১০-২০২৫ রাত ১২:৮

news image

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের হাজিরা নিয়ে যখন রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক মহলে নানা আলোচনা, তখন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বললেন—“এটি আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধার এক ইতিবাচক দৃষ্টান্ত।”

বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ্রক্রিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে সেনা সদস্যরা যেভাবে এসেছেন, সেনা প্রশাসন এবং সেনাবাহিনীর প্রধান যেভাবে সহযোগিতা করেছেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।”

বুধবার সকালে ১৫ জন অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। পরে তাঁদের সাব-জেলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন।

সেনা সদস্যদের জন্য আলাদা সাব-জেল কেন প্রয়োজন—এই প্রশ্নে ড. আসিফ নজরুল বলেন, “ওনাদের কোথায় রাখা হবে, সেটা সম্পূর্ণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার। তাঁরা যা উপযুক্ত মনে করবেন, সেটিই করবেন।”

আইন উপদেষ্টার এই মন্তব্যে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সরকারের পক্ষ থেকে এটি এক ধরনের ‘সামরিক সহযোগিতার প্রশংসা’—যা বিচারপদ্ধতির প্রতি আস্থা পুনর্গঠনে ইতিবাচক বার্তা দিচ্ছে।