শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

সালমান শাহ হত্যা মামলা: তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ৭ ডিসেম্বর

#
news image

চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যুকে হত্যা হিসেবে আনার অভিযোগে রমনা মডেল থানার মামলায় তার সাবেক স্ত্রী সামীরা হকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৭ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামান মামলার এজাহার গ্রহণ করে এ আদেশ দেন।

আসামিদের নাম ও প্রেক্ষাপট

মামলার অন্য আসামিরা হলেন সামীরা হকের মা লতিফা হক লুছি, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, খলনায়ক ডন, ডেবিট, জাভেদ, ফারুক, রুবী, আ. ছাত্তার, সাজু ও রেজভি আহমেদ ওরফে ফরহাদ।

এর আগে গত সোমবার সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় করা অপমৃত্যু মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দেন আদালত। ওইদিন মধ্যরাতে সালমান শাহর মা নীলা চৌধুরীর পক্ষে তার ভাই মোহাম্মদ আলমগীর কুমকুম বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

ঘটনার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইস্কাটনের বাসা থেকে চিত্রনায়ক সালমান শাহর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রথমে অপমৃত্যুর মামলা করা হলেও পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালের ২৪ জুলাই অভিযোগটি হত্যা মামলায় রূপান্তরের আবেদন করা হয়।

আদালত সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন। ১৯৯৭ সালের ৩ নভেম্বর সিআইডির প্রতিবেদন আদালতে জমা হয়, যেখানে এই ঘটনাকে আত্মহত্যা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ২০০৩ সালে মামলা বিচার বিভাগীয় তদন্তে পাঠানো হয়। ২০১৪ সালে আদালতে এই প্রতিবেদন দাখিল করা হয়, যা সালমান শাহর মৃত্যুকে অপমৃত্যু হিসেবে চিহ্নিত করে।

কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরীর মৃত্যুর পর ছেলে হত্যার মামলার বাদী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন মা নীলা চৌধুরী। ২০১৫ সালে তিনি বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজির আবেদন করেন। সর্বশেষ পিবিআই তদন্ত প্রতিবেদন ২০২১ সালের ৩১ অক্টোবর আদালতে গ্রহণ করা হয়।

২০২২ সালের ১২ জুন এই আদেশের বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে রিভিশন মামলা দায়ের করা হয়। আগামী ৭ ডিসেম্বর আদালত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ নির্ধারণ করেছেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২১-১০-২০২৫ রাত ১১:৫৭

news image

চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যুকে হত্যা হিসেবে আনার অভিযোগে রমনা মডেল থানার মামলায় তার সাবেক স্ত্রী সামীরা হকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৭ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামান মামলার এজাহার গ্রহণ করে এ আদেশ দেন।

আসামিদের নাম ও প্রেক্ষাপট

মামলার অন্য আসামিরা হলেন সামীরা হকের মা লতিফা হক লুছি, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, খলনায়ক ডন, ডেবিট, জাভেদ, ফারুক, রুবী, আ. ছাত্তার, সাজু ও রেজভি আহমেদ ওরফে ফরহাদ।

এর আগে গত সোমবার সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় করা অপমৃত্যু মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দেন আদালত। ওইদিন মধ্যরাতে সালমান শাহর মা নীলা চৌধুরীর পক্ষে তার ভাই মোহাম্মদ আলমগীর কুমকুম বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

ঘটনার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইস্কাটনের বাসা থেকে চিত্রনায়ক সালমান শাহর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রথমে অপমৃত্যুর মামলা করা হলেও পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালের ২৪ জুলাই অভিযোগটি হত্যা মামলায় রূপান্তরের আবেদন করা হয়।

আদালত সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন। ১৯৯৭ সালের ৩ নভেম্বর সিআইডির প্রতিবেদন আদালতে জমা হয়, যেখানে এই ঘটনাকে আত্মহত্যা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ২০০৩ সালে মামলা বিচার বিভাগীয় তদন্তে পাঠানো হয়। ২০১৪ সালে আদালতে এই প্রতিবেদন দাখিল করা হয়, যা সালমান শাহর মৃত্যুকে অপমৃত্যু হিসেবে চিহ্নিত করে।

কমরউদ্দিন আহমদ চৌধুরীর মৃত্যুর পর ছেলে হত্যার মামলার বাদী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন মা নীলা চৌধুরী। ২০১৫ সালে তিনি বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজির আবেদন করেন। সর্বশেষ পিবিআই তদন্ত প্রতিবেদন ২০২১ সালের ৩১ অক্টোবর আদালতে গ্রহণ করা হয়।

২০২২ সালের ১২ জুন এই আদেশের বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে রিভিশন মামলা দায়ের করা হয়। আগামী ৭ ডিসেম্বর আদালত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ নির্ধারণ করেছেন।