শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

বাংলাদেশ ব্যাংকে আবারও মেধাভিত্তিক ইনক্রিমেন্ট চালু

#
news image

 


মেধাবীদের আকৃষ্ট করা ও দক্ষ কর্মকর্তাদের ধরে রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকে আবারও চালু করা হয়েছে মেধার ভিত্তিতে অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্ট বা বাড়তি বোনাস সুবিধা।

নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, গ্রেড–৯ ও গ্রেড–১০ পদে সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও প্রশিক্ষণে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ চারটি অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্ট পাবেন।

মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের মানবসম্পদ বিভাগ–২-এর পরিচালক নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক অভ্যন্তরীণ সার্কুলারে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।

সার্কুলারে বলা হয়, কর্মকর্তারা চাকরিতে যোগদানের শুরু থেকেই অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্টের যোগ্য হবেন। চাকরি স্থায়ী হওয়ার পর বকেয়াসহ এ ইনক্রিমেন্ট প্রদান করা হবে।

শিক্ষাজীবনের চারটি ধাপে (এসএসসি, এইচএসসি, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর) প্রথম শ্রেণি বা বিভাগ অর্জন করলে কর্মকর্তারা সর্বোচ্চ তিনটি ইনক্রিমেন্ট পাবেন। তিনটি প্রথম শ্রেণি থাকলে দুটি ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হবে।

এছাড়া, যারা বাংলাদেশ ব্যাংকের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে ৮০ শতাংশ বা তার বেশি নম্বর অর্জন করবেন, তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত একটি ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হবে। ফলে একজন কর্মকর্তা সর্বোচ্চ পাঁচটি ইনক্রিমেন্ট পেতে পারেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্র জানায়, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে কয়েকটি ব্যাচের জন্য এ সুবিধা বন্ধ করা হয়েছিল। তবে ২০২৪ সালের আগস্টে সরকারের পরিবর্তনের পর বিষয়টি পুনরায় চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয় এবং একই বছরের ৮ ডিসেম্বর পরিচালক পর্ষদের ৪৩৮তম সভায় আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পায়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, ইনক্রিমেন্ট বন্ধ থাকায় তরুণ কর্মকর্তাদের মধ্যে কর্মউদ্দীপনা কমে গিয়েছিল। নতুন এই সিদ্ধান্ত তাদের মনোবল পুনরুদ্ধারে ভূমিকা রাখবে।

২০২৪ সালের ২৩ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছিল, বিসিএসসহ অন্যান্য সরকারি চাকরিতে যোগ দিতে গিয়ে ৫৭ জন কর্মকর্তা প্রতিষ্ঠানটি ছেড়েছেন। কর্মকর্তারা মনে করছেন, নতুন এ উদ্যোগে ভবিষ্যতে মেধাবী কর্মকর্তাদের ধরে রাখা সহজ হবে।

ডেস্ক রিপোর্ট

২১-১০-২০২৫ রাত ১১:৫৩

news image

 


মেধাবীদের আকৃষ্ট করা ও দক্ষ কর্মকর্তাদের ধরে রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকে আবারও চালু করা হয়েছে মেধার ভিত্তিতে অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্ট বা বাড়তি বোনাস সুবিধা।

নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, গ্রেড–৯ ও গ্রেড–১০ পদে সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও প্রশিক্ষণে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ চারটি অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্ট পাবেন।

মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের মানবসম্পদ বিভাগ–২-এর পরিচালক নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক অভ্যন্তরীণ সার্কুলারে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।

সার্কুলারে বলা হয়, কর্মকর্তারা চাকরিতে যোগদানের শুরু থেকেই অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্টের যোগ্য হবেন। চাকরি স্থায়ী হওয়ার পর বকেয়াসহ এ ইনক্রিমেন্ট প্রদান করা হবে।

শিক্ষাজীবনের চারটি ধাপে (এসএসসি, এইচএসসি, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর) প্রথম শ্রেণি বা বিভাগ অর্জন করলে কর্মকর্তারা সর্বোচ্চ তিনটি ইনক্রিমেন্ট পাবেন। তিনটি প্রথম শ্রেণি থাকলে দুটি ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হবে।

এছাড়া, যারা বাংলাদেশ ব্যাংকের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে ৮০ শতাংশ বা তার বেশি নম্বর অর্জন করবেন, তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত একটি ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হবে। ফলে একজন কর্মকর্তা সর্বোচ্চ পাঁচটি ইনক্রিমেন্ট পেতে পারেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্র জানায়, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে কয়েকটি ব্যাচের জন্য এ সুবিধা বন্ধ করা হয়েছিল। তবে ২০২৪ সালের আগস্টে সরকারের পরিবর্তনের পর বিষয়টি পুনরায় চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয় এবং একই বছরের ৮ ডিসেম্বর পরিচালক পর্ষদের ৪৩৮তম সভায় আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পায়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, ইনক্রিমেন্ট বন্ধ থাকায় তরুণ কর্মকর্তাদের মধ্যে কর্মউদ্দীপনা কমে গিয়েছিল। নতুন এই সিদ্ধান্ত তাদের মনোবল পুনরুদ্ধারে ভূমিকা রাখবে।

২০২৪ সালের ২৩ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছিল, বিসিএসসহ অন্যান্য সরকারি চাকরিতে যোগ দিতে গিয়ে ৫৭ জন কর্মকর্তা প্রতিষ্ঠানটি ছেড়েছেন। কর্মকর্তারা মনে করছেন, নতুন এ উদ্যোগে ভবিষ্যতে মেধাবী কর্মকর্তাদের ধরে রাখা সহজ হবে।