শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

দাবি না মানলে শুক্রবার থেকে আমরণ অনশন

#
news image

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলন আজকের মতো স্থগিত করা হলেও দাবি আদায়ে নতুন দুটি কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বেলা ২টার মধ্যে দাবি মেনে প্রজ্ঞাপন জারি না হলে তারা আমরণ অনশন শুরু করবেন। পাশাপাশি রোববার (১৯ অক্টোবর) থেকে সারা দেশের সব এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মবিরতি পালন করা হবে।

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে আন্দোলনরত শিক্ষক নেতারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন।

এর আগে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন আজীজি বলেন, “দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। বিকেল ৫টার মধ্যে সিদ্ধান্ত না এলে ‘মার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি দেওয়া হবে।”

তিনি আরও বলেন, “শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরারের সঙ্গে বৈঠক ছিল শুধুই আইওয়াশ। আমরা চাই আমাদের ডাল-ভাতের ব্যবস্থা হোক। সরকার চাইলে এখনই ১০ শতাংশ দিতে পারে, পরবর্তী বাজেটে আরও ১০ শতাংশ। কিন্তু এটিকে অবশ্যই প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করতে হবে।”

অধ্যক্ষ দেলোয়ার জানান, শিক্ষকদের বাড়িভাড়া, টিফিন ভাতা ও উৎসব ভাতার বিষয়ে আগেই মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছিল। তবে এখন পর্যন্ত কার্যকর সিদ্ধান্ত না আসায় শিক্ষকরা বাধ্য হয়েই আন্দোলনে গেছেন।

অন্যদিকে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, “শিক্ষকরা ২০ শতাংশ বাড়িভাড়ার দাবি তুলেছেন। তবে সরকারের সামর্থ্য অনুযায়ী ৫ শতাংশ অথবা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা সুপারিশ করা হয়েছে। আগামী বেতন কমিশনে শিক্ষকদের জন্য আরও সম্মানজনক কাঠামো প্রণয়নের উদ্যোগ থাকবে।”

টানা পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনরত শিক্ষকরা ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা, ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা এবং কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতার দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান করছেন। এদিকে সারা দেশের এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও চলছে কর্মবিরতি।

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৬-১০-২০২৫ রাত ৮:৪২

news image

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আন্দোলন আজকের মতো স্থগিত করা হলেও দাবি আদায়ে নতুন দুটি কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বেলা ২টার মধ্যে দাবি মেনে প্রজ্ঞাপন জারি না হলে তারা আমরণ অনশন শুরু করবেন। পাশাপাশি রোববার (১৯ অক্টোবর) থেকে সারা দেশের সব এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মবিরতি পালন করা হবে।

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে আন্দোলনরত শিক্ষক নেতারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন।

এর আগে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন আজীজি বলেন, “দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। বিকেল ৫টার মধ্যে সিদ্ধান্ত না এলে ‘মার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি দেওয়া হবে।”

তিনি আরও বলেন, “শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরারের সঙ্গে বৈঠক ছিল শুধুই আইওয়াশ। আমরা চাই আমাদের ডাল-ভাতের ব্যবস্থা হোক। সরকার চাইলে এখনই ১০ শতাংশ দিতে পারে, পরবর্তী বাজেটে আরও ১০ শতাংশ। কিন্তু এটিকে অবশ্যই প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করতে হবে।”

অধ্যক্ষ দেলোয়ার জানান, শিক্ষকদের বাড়িভাড়া, টিফিন ভাতা ও উৎসব ভাতার বিষয়ে আগেই মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছিল। তবে এখন পর্যন্ত কার্যকর সিদ্ধান্ত না আসায় শিক্ষকরা বাধ্য হয়েই আন্দোলনে গেছেন।

অন্যদিকে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, “শিক্ষকরা ২০ শতাংশ বাড়িভাড়ার দাবি তুলেছেন। তবে সরকারের সামর্থ্য অনুযায়ী ৫ শতাংশ অথবা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা সুপারিশ করা হয়েছে। আগামী বেতন কমিশনে শিক্ষকদের জন্য আরও সম্মানজনক কাঠামো প্রণয়নের উদ্যোগ থাকবে।”

টানা পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনরত শিক্ষকরা ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা, ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা এবং কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতার দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান করছেন। এদিকে সারা দেশের এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও চলছে কর্মবিরতি।