শিরোনামঃ
জনপ্রিয় দৈনিক বাংলাদেশের খবরের অনলাইনে যোগদান করলেন জামাল উদ্দিন সজিব ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও আইসিএমএবি-এর মধ্যে চুক্তি সই ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বৈঠক আবাসন খাত সংকটে: মূল্যবৃদ্ধি, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থায় দিশেহারা ব্যবসায়ীরা ক্রিকেট ট্যুরিজমকে ঘিরে পর্যটনকে উন্নত করে দেশের অর্থনীতিতে অবদানই মূল লক্ষ্য -মো. শাখাওয়াত হোসেন লন্ডনের ঘোষণা ও এনসিপি-জামায়াতের গাত্রদাহ: গণতন্ত্রের পথে আরেকটি মাইলফলক আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ডসে সেরা আতিথেয়তা আইকন পুরস্কার পেলেন শাখাওয়াত ক্যাম্পাস ভিত্তিক ক্যাম্পেইন ‘মাইক্লো নেক্সট আইকন’ শুরু হেরিটেজ সুইটস-এর শুভ উদ্বোধন: মুঘল ঐতিহ্যের মিষ্টি নিয়ে শুরু হলো নতুন যাত্রা চিংড়ি চাষে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের হাতছানি এম কে এ হ্যাচারীর

চিংড়ি চাষে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের হাতছানি এম কে এ হ্যাচারীর

#
news image

 
 
 
কক্সবাজারের উখিয়ার সোনাপাড়ায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র specific pathogen free তথা SPF হ্যাচারির নাম MKA হ্যাচারি। চিংড়ি চাষের জন্য সম্পূর্ণরূপে ভাইরাসমুক্ত বাগদা চিংড়ি পোনা উৎপাদনে এম কে এ হ্যাচারিতে রয়েছে বিশ্বমানের সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত পোনা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা প্রণালী। অত্যাধুনিক এই হ্যাচারি জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট ও রিসার্চ এর মাধ্যমে বিদেশ থেকে আমদানিকৃত অসংখ্য প্রজাতির বাগদা ব্রুড মাছ ও দেশীয় অনেক প্রজাতির বাগদা ব্রুড মাছ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দেশে-বিদেশে গবেষণা করে উৎপাদন করে চলেছে সম্পূর্ণ ভাইরাস মুক্ত বাগদা পোনা।
এম কে এ হ্যাচারীর স্বত্বাধিকারী অবসরপ্রাপ্ত বিমান বাহিনীর উইং কমান্ডার মাইনুদ্দিন আহমেদ বলেন এই পোনা উৎপাদনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ আন্তর্জাতিক মানদন্ড মেনে পরিচালনা করা হয়। এখানে নিজস্ব খামারে নিজস্ব পদ্ধতিতে পলিকেট উৎপাদন করা হয়। এখানে মাছের জন্য বিদেশ থেকে কোনরকম ফ্রোজেন পলিকেট আমদানি করা হয় না। যেটি এখানকার বাগদা পোনা শতভাগ ভাইরাস মুক্ত হওয়ার অন্যতম কারণ। এখানে নিজস্ব ল্যাবের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বাগদার ফ্যামিলি রিসার্চ এর জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়, নমুনা সংগ্রহ করা হয় ব্রুড মাছে কোন ভাইরাস আছে কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য, পরবর্তীতে অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও নিশ্চয়তার জন্য সেগুলো পাঠানো হয় অস্ট্রেলিয়া ও আমেরিকাতে। অত্যাধুনিক মেশিনারিজ সমৃদ্ধ বিশ্বমানের ল্যাবরেটরিতে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট ও রিসার্চ এর মাধ্যমে এম কে এ হ্যাচারি এই মুহূর্তে বাংলাদেশের জন্য একমাত্র নির্ভরশীল প্রতিষ্ঠান হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে চিংড়ি চাষীদের অভিমত। সরেজমিনে প্রকল্প পরিদর্শনে দেখা যায় বিশাল এ কর্মকান্ডে অত্যন্ত নিখুঁত ও কঠোরভাবে আন্তর্জাতিক মানদন্ড নিয়ন্ত্রণের জন্য সকল ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনপূর্বক প্রত্যেকটি কাজ পরিচালনা করে যাচ্ছে হ্যাচারি কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে মাছের জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে ও ফ্যামিলি নির্ধারণের ক্ষেত্রে তাদের রয়েছে বৃহৎ বৃহৎ অসংখ্য প্রজেক্ট। গবেষণার সুবিধার্থে কখনো মাছের চোখে বিভিন্ন স্টিকার লাগিয়ে কোড নাম্বার বসিয়ে,কখনো মাছের শরীরে নির্দিষ্ট অংশে স্টিকার লাগিয়ে কোড নাম্বার বসিয়ে, আবার কখনো বা মাছের লেজে লাগিয়ে গবেষণার জন্য শনাক্তকরণ করা হয়। বর্তমানে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপকভাবে সমাদৃত এম কে এ হ্যাচারীর বাগদা পোনা হাজার হাজার চিংড়ি চাষীর চাহিদা মিটিয়ে সফলতার সাথে চিংড়ি চাষ কে ত্বরান্বিত করছে।আমেরিকা সহ বিশ্বের আরো কয়েকটি দেশ থেকে আমদানিকৃত বিভিন্ন প্রজাতির বাগদা ব্রুড ও দেশীয় অনেক প্রজাতির বাগদা ব্রুড নিয়ে গবেষণা করে সফলভাবে সম্পূর্ণ ভাইরাস মুক্ত পোনা  উৎপাদনকারী দেশের একমাত্র স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান এম কে এ হ্যাচারি বাংলাদেশের চিংড়ি শিল্পকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্ট সকলের অভিমত।

আবুল বারাকাত

২৬-৫-২০২৫ রাত ১১:১৪

news image

 
 
 
কক্সবাজারের উখিয়ার সোনাপাড়ায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র specific pathogen free তথা SPF হ্যাচারির নাম MKA হ্যাচারি। চিংড়ি চাষের জন্য সম্পূর্ণরূপে ভাইরাসমুক্ত বাগদা চিংড়ি পোনা উৎপাদনে এম কে এ হ্যাচারিতে রয়েছে বিশ্বমানের সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত পোনা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা প্রণালী। অত্যাধুনিক এই হ্যাচারি জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট ও রিসার্চ এর মাধ্যমে বিদেশ থেকে আমদানিকৃত অসংখ্য প্রজাতির বাগদা ব্রুড মাছ ও দেশীয় অনেক প্রজাতির বাগদা ব্রুড মাছ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দেশে-বিদেশে গবেষণা করে উৎপাদন করে চলেছে সম্পূর্ণ ভাইরাস মুক্ত বাগদা পোনা।
এম কে এ হ্যাচারীর স্বত্বাধিকারী অবসরপ্রাপ্ত বিমান বাহিনীর উইং কমান্ডার মাইনুদ্দিন আহমেদ বলেন এই পোনা উৎপাদনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ আন্তর্জাতিক মানদন্ড মেনে পরিচালনা করা হয়। এখানে নিজস্ব খামারে নিজস্ব পদ্ধতিতে পলিকেট উৎপাদন করা হয়। এখানে মাছের জন্য বিদেশ থেকে কোনরকম ফ্রোজেন পলিকেট আমদানি করা হয় না। যেটি এখানকার বাগদা পোনা শতভাগ ভাইরাস মুক্ত হওয়ার অন্যতম কারণ। এখানে নিজস্ব ল্যাবের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বাগদার ফ্যামিলি রিসার্চ এর জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়, নমুনা সংগ্রহ করা হয় ব্রুড মাছে কোন ভাইরাস আছে কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য, পরবর্তীতে অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও নিশ্চয়তার জন্য সেগুলো পাঠানো হয় অস্ট্রেলিয়া ও আমেরিকাতে। অত্যাধুনিক মেশিনারিজ সমৃদ্ধ বিশ্বমানের ল্যাবরেটরিতে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট ও রিসার্চ এর মাধ্যমে এম কে এ হ্যাচারি এই মুহূর্তে বাংলাদেশের জন্য একমাত্র নির্ভরশীল প্রতিষ্ঠান হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে চিংড়ি চাষীদের অভিমত। সরেজমিনে প্রকল্প পরিদর্শনে দেখা যায় বিশাল এ কর্মকান্ডে অত্যন্ত নিখুঁত ও কঠোরভাবে আন্তর্জাতিক মানদন্ড নিয়ন্ত্রণের জন্য সকল ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনপূর্বক প্রত্যেকটি কাজ পরিচালনা করে যাচ্ছে হ্যাচারি কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে মাছের জেনেটিক্স ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে ও ফ্যামিলি নির্ধারণের ক্ষেত্রে তাদের রয়েছে বৃহৎ বৃহৎ অসংখ্য প্রজেক্ট। গবেষণার সুবিধার্থে কখনো মাছের চোখে বিভিন্ন স্টিকার লাগিয়ে কোড নাম্বার বসিয়ে,কখনো মাছের শরীরে নির্দিষ্ট অংশে স্টিকার লাগিয়ে কোড নাম্বার বসিয়ে, আবার কখনো বা মাছের লেজে লাগিয়ে গবেষণার জন্য শনাক্তকরণ করা হয়। বর্তমানে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপকভাবে সমাদৃত এম কে এ হ্যাচারীর বাগদা পোনা হাজার হাজার চিংড়ি চাষীর চাহিদা মিটিয়ে সফলতার সাথে চিংড়ি চাষ কে ত্বরান্বিত করছে।আমেরিকা সহ বিশ্বের আরো কয়েকটি দেশ থেকে আমদানিকৃত বিভিন্ন প্রজাতির বাগদা ব্রুড ও দেশীয় অনেক প্রজাতির বাগদা ব্রুড নিয়ে গবেষণা করে সফলভাবে সম্পূর্ণ ভাইরাস মুক্ত পোনা  উৎপাদনকারী দেশের একমাত্র স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান এম কে এ হ্যাচারি বাংলাদেশের চিংড়ি শিল্পকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্ট সকলের অভিমত।