শিরোনামঃ
জনপ্রিয় দৈনিক বাংলাদেশের খবরের অনলাইনে যোগদান করলেন জামাল উদ্দিন সজিব ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও আইসিএমএবি-এর মধ্যে চুক্তি সই ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বৈঠক আবাসন খাত সংকটে: মূল্যবৃদ্ধি, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থায় দিশেহারা ব্যবসায়ীরা ক্রিকেট ট্যুরিজমকে ঘিরে পর্যটনকে উন্নত করে দেশের অর্থনীতিতে অবদানই মূল লক্ষ্য -মো. শাখাওয়াত হোসেন লন্ডনের ঘোষণা ও এনসিপি-জামায়াতের গাত্রদাহ: গণতন্ত্রের পথে আরেকটি মাইলফলক আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ডসে সেরা আতিথেয়তা আইকন পুরস্কার পেলেন শাখাওয়াত ক্যাম্পাস ভিত্তিক ক্যাম্পেইন ‘মাইক্লো নেক্সট আইকন’ শুরু হেরিটেজ সুইটস-এর শুভ উদ্বোধন: মুঘল ঐতিহ্যের মিষ্টি নিয়ে শুরু হলো নতুন যাত্রা চিংড়ি চাষে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের হাতছানি এম কে এ হ্যাচারীর

পাপন সিংয়ের গোলে জয়ে বছর শেষ করল বাংলাদেশ

#
news image

২০২৪ সালের ফিফা উইন্ডোর শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল মালদ্বীপকে ২-১ গোলে হারিয়ে বছর শেষ করেছে। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে দুই দলের মধ্যে দুই ম্যাচের সিরিজ সমতায় শেষ হয়। এর আগে প্রথম ম্যাচে মালদ্বীপ জয় পেয়েছিল।

ম্যাচের প্রথমার্ধে দুই দলই একটি করে গোল করে। তবে মূল উত্তেজনা তৈরি হয় শেষ মুহূর্তে। নির্ধারিত সময় শেষে ম্যাচ ১-১ সমতায় থাকলেও, ইনজুরি সময়ের তৃতীয় মিনিটে বদলি খেলোয়াড় পাপন সিং জয়সূচক গোল করেন। বাম প্রান্ত থেকে পাওয়া পাসটি বক্সের ভেতর নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ঠান্ডা মাথায় শট নিয়ে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন পাপন। তার এই গোল দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছ্বাস তৈরি করে।

ম্যাচে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স

বাংলাদেশ দল প্রথমার্ধে পিছিয়ে পড়েছিল। ম্যাচের ২৩ মিনিটে ডিফেন্ডার তপু বর্মণের ভুল পাসে মালদ্বীপের মিডফিল্ডার ইব্রাহিম হোসেন বলটি আলী ফাসিরের উদ্দেশ্যে থ্রু পাস দেন। ফাসির সুযোগটি কাজে লাগিয়ে দক্ষতার সঙ্গে গোল করেন।

বাংলাদেশ সমতায় ফিরে আসে প্রথমার্ধের শেষদিকে। ৪২ মিনিটে মজিবুর রহমান জনি দারুণ এক গোল করেন। বক্সের বাইরে বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে কোনাকুনি শট নেন তিনি, যা মালদ্বীপের গোলরক্ষক রুখতে ব্যর্থ হন।

দ্বিতীয়ার্ধের সুযোগ ও মিস

দ্বিতীয়ার্ধে বাংলাদেশ একাধিক সুযোগ পেলেও ফিনিশিংয়ের অভাবে গোল পায়নি। পিয়াস আহমেদ নোভা, শেখ মোরসালিন ও রাকিব হোসেন গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। মালদ্বীপের ডিফেন্স শক্ত ছিল, তবে বাংলাদেশ তাদের আক্রমণে ধারাবাহিকতা দেখিয়েছে।

বাংলাদেশের হতাশাজনক বছর

২০২৪ সালে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল মোট আটটি ম্যাচ খেলেছে, যার মধ্যে ছয়টি হেরেছে এবং মাত্র দুটি জিতেছে। আট ম্যাচে বাংলাদেশ মাত্র তিনটি গোল করতে পেরেছে, যা ফরোয়ার্ডদের দুর্বলতার পরিচয় দেয়।

বছরের শেষ ম্যাচে পাপন সিংয়ের শেষ মুহূর্তের গোল এবং জনির অসাধারণ পারফরম্যান্স দলের কিছুটা মান রক্ষা করেছে। তবে পুরো মৌসুম জুড়ে দলের আক্রমণভাগের অদক্ষতা ও ডিফেন্সের দুর্বলতা সমস্যা হিসেবে থেকেই গেছে।

ডেস্ক রিপোর্ট

১৭-১১-২০২৪ রাত ১:৫০

news image

২০২৪ সালের ফিফা উইন্ডোর শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল মালদ্বীপকে ২-১ গোলে হারিয়ে বছর শেষ করেছে। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে দুই দলের মধ্যে দুই ম্যাচের সিরিজ সমতায় শেষ হয়। এর আগে প্রথম ম্যাচে মালদ্বীপ জয় পেয়েছিল।

ম্যাচের প্রথমার্ধে দুই দলই একটি করে গোল করে। তবে মূল উত্তেজনা তৈরি হয় শেষ মুহূর্তে। নির্ধারিত সময় শেষে ম্যাচ ১-১ সমতায় থাকলেও, ইনজুরি সময়ের তৃতীয় মিনিটে বদলি খেলোয়াড় পাপন সিং জয়সূচক গোল করেন। বাম প্রান্ত থেকে পাওয়া পাসটি বক্সের ভেতর নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ঠান্ডা মাথায় শট নিয়ে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন পাপন। তার এই গোল দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছ্বাস তৈরি করে।

ম্যাচে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স

বাংলাদেশ দল প্রথমার্ধে পিছিয়ে পড়েছিল। ম্যাচের ২৩ মিনিটে ডিফেন্ডার তপু বর্মণের ভুল পাসে মালদ্বীপের মিডফিল্ডার ইব্রাহিম হোসেন বলটি আলী ফাসিরের উদ্দেশ্যে থ্রু পাস দেন। ফাসির সুযোগটি কাজে লাগিয়ে দক্ষতার সঙ্গে গোল করেন।

বাংলাদেশ সমতায় ফিরে আসে প্রথমার্ধের শেষদিকে। ৪২ মিনিটে মজিবুর রহমান জনি দারুণ এক গোল করেন। বক্সের বাইরে বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে কোনাকুনি শট নেন তিনি, যা মালদ্বীপের গোলরক্ষক রুখতে ব্যর্থ হন।

দ্বিতীয়ার্ধের সুযোগ ও মিস

দ্বিতীয়ার্ধে বাংলাদেশ একাধিক সুযোগ পেলেও ফিনিশিংয়ের অভাবে গোল পায়নি। পিয়াস আহমেদ নোভা, শেখ মোরসালিন ও রাকিব হোসেন গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। মালদ্বীপের ডিফেন্স শক্ত ছিল, তবে বাংলাদেশ তাদের আক্রমণে ধারাবাহিকতা দেখিয়েছে।

বাংলাদেশের হতাশাজনক বছর

২০২৪ সালে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল মোট আটটি ম্যাচ খেলেছে, যার মধ্যে ছয়টি হেরেছে এবং মাত্র দুটি জিতেছে। আট ম্যাচে বাংলাদেশ মাত্র তিনটি গোল করতে পেরেছে, যা ফরোয়ার্ডদের দুর্বলতার পরিচয় দেয়।

বছরের শেষ ম্যাচে পাপন সিংয়ের শেষ মুহূর্তের গোল এবং জনির অসাধারণ পারফরম্যান্স দলের কিছুটা মান রক্ষা করেছে। তবে পুরো মৌসুম জুড়ে দলের আক্রমণভাগের অদক্ষতা ও ডিফেন্সের দুর্বলতা সমস্যা হিসেবে থেকেই গেছে।