শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে ডামি সরকার— মাওলানা ইউনুছ আহমাদ

#
news image

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, দেশে বর্তমানে চরম নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে।ডামি সরকারদেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনের আইএবি মিলনায়তনে আয়োজিত চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

মাওলানা ইউনুছ বলেন, কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ছিল চরম উসকানিমূলক। একজন রাষ্ট্রপ্রধানের আসন থেকে এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য কাম্য নয়। তিনি শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করার পরিবর্তে তাদের উত্তেজিত করে তুলেছেন। এরই ফলশ্রুতিতে ছাত্রলীগ লাঠিয়াল বাহিনীতে রূপ নিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলা হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে। এই নিষ্ঠুরতার দায় সরকার কোনোভাবেই এড়াতে পারে না।

তিনি আরও বলেন, আহত শত শত শিক্ষার্থী যখন চিকিৎসা নিতে ঢাকা মেডিকেলে যান, তখন সেখানেও তারা ছাত্রলীগের বর্বর হামলার শিকার হন। এমন নির্মমতা ইসরায়েলি আগ্রাসনকেও হার মানায়। সরকার একদিকে দুর্নীতি ব্যর্থতায় জর্জরিত, অন্যদিকে এসব ব্যর্থতা আড়াল করতে নব্বই শতাংশ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীকেরাজাকারআখ্যা দিয়ে ছাত্রলীগের মাধ্যমে দমন-পীড়ন চালাচ্ছে। তবে এসব অপচেষ্টা সরকারের জন্য বুমেরাং হয়ে দাঁড়াবে।

মাওলানা ইউনুছ আহমাদ অবিলম্বে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান। সেইসাথে দেশবাসীকে মজলুম শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াতে এবং যার যার অবস্থান থেকে সহযোগিতা করতে অনুরোধ জানান।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান, কেন্দ্রীয় প্রচার দাওয়াহ সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, দপ্তর সম্পাদক মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, হারুন অর রশিদ, মাওলানা বি এম জাকারিয়া, মাওলানা খলিলুর রহমান, মাওলানা নুরুল ইসলাম আল-আমিন এবং আব্দুল আউয়াল মজুমদার।

আবুল বারাকাত

১৬-৭-২০২৪ বিকাল ৬:১৭

news image

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, দেশে বর্তমানে চরম নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে।ডামি সরকারদেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনের আইএবি মিলনায়তনে আয়োজিত চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

মাওলানা ইউনুছ বলেন, কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ছিল চরম উসকানিমূলক। একজন রাষ্ট্রপ্রধানের আসন থেকে এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য কাম্য নয়। তিনি শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করার পরিবর্তে তাদের উত্তেজিত করে তুলেছেন। এরই ফলশ্রুতিতে ছাত্রলীগ লাঠিয়াল বাহিনীতে রূপ নিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলা হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে। এই নিষ্ঠুরতার দায় সরকার কোনোভাবেই এড়াতে পারে না।

তিনি আরও বলেন, আহত শত শত শিক্ষার্থী যখন চিকিৎসা নিতে ঢাকা মেডিকেলে যান, তখন সেখানেও তারা ছাত্রলীগের বর্বর হামলার শিকার হন। এমন নির্মমতা ইসরায়েলি আগ্রাসনকেও হার মানায়। সরকার একদিকে দুর্নীতি ব্যর্থতায় জর্জরিত, অন্যদিকে এসব ব্যর্থতা আড়াল করতে নব্বই শতাংশ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীকেরাজাকারআখ্যা দিয়ে ছাত্রলীগের মাধ্যমে দমন-পীড়ন চালাচ্ছে। তবে এসব অপচেষ্টা সরকারের জন্য বুমেরাং হয়ে দাঁড়াবে।

মাওলানা ইউনুছ আহমাদ অবিলম্বে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান। সেইসাথে দেশবাসীকে মজলুম শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াতে এবং যার যার অবস্থান থেকে সহযোগিতা করতে অনুরোধ জানান।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান, কেন্দ্রীয় প্রচার দাওয়াহ সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, দপ্তর সম্পাদক মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, হারুন অর রশিদ, মাওলানা বি এম জাকারিয়া, মাওলানা খলিলুর রহমান, মাওলানা নুরুল ইসলাম আল-আমিন এবং আব্দুল আউয়াল মজুমদার।