ইউসেপ বাংলাদেশে দক্ষ মানব সম্পদ তৈরির কারিগর"

শহিদুল ইসলাম খোকন
২৫-৫-২০২৪ রাত ১:২৩

ইউসেপ বাংলাদেশে দক্ষ মানব সম্পদ তৈরির কারিগর"
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবকনভেনশন হল প্রাঙ্গনে গত ২২ মে রোজ বুধবার "ইউসেপ বাংলাদেশের ৫০ বছর সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় স্পীকার ড.শিরিন শারমিন চৌধুরী, এমপি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় প্রতি মন্ত্রী মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী। গেষ্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মাহবুবুল আলম, প্রেসিডেন্ট এফবিসিসিআই এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডিয়ান হাইকমিশনার মিস.লিলি নিকোলাস। সভাপতিত্ব করেন ইউসেপ বাংলাদেশের চেয়ারপারসন ড.মোঃ আলাউদ্দিন। আরো উপস্থিত ছিলেন ইউসেপ সদস্যবৃন্দ এবং নির্বাহী পরিচালক ড.মোঃআব্দুল করিম।
অনুষ্ঠানের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি মাননীয় স্পিকার বলেন " স্বাধীনতা পরবর্তী যুদ্ধবিধস্ত বাংলাদেশের জনগনকে কারিগরি শিক্ষায় দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করার ক্ষেত্রে ১৯৭২ সাল থেকে যে সকল প্রতিষ্ঠান অবদান রেখেছে, তার মধ্যে ইউসেপ বাংলাদেশ একটি অনন্য উদাহরণ। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত দরিদ্র শিশুদের কারিগরি শিক্ষা ও শোভন কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জাতির পিতার পৃষ্ঠপোষকতায় ইউসেপ নামক কর্মজীবী বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করায় প্রধান অতিথি প্রয়াত Lindsay Allan Cheyne কে ধন্যবাদ জানান।
উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে প্রতিশ্রুত Smart বাংলাদেশ গঠনে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেন সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর জন্য কাজ করছেন।
মাননীয় স্পিকার UCEP এর শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্প্রসারণে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
তিনি ইউসেপের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন।
বিশেষ অতিথি মাননীয় শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বলেন, উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে টিকে থাকতে মানসম্মত কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর জন্য কাজ করছে।
তিনি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল গ্রহনের লক্ষ্যে ইউসেপ বাংলাদেশ পরিচালিত কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে প্রচলিত কোর্সের পাশাপাশি পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ এবং আইসিটি ভিত্তিক কোর্স চালু করার উদ্যোগ নেওয়ায় ইউসেপ বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান।
ইউসেপ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড.আলাউদ্দীন বিভিন্ন প্রকল্প অনুমোদনের জন্য সরকার ও দাতা সংস্থাকে ধন্যবাদ জানান।
ইউসেপ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক জনাব ড.মোঃ আবদুল করিম দেশব্যাপী ইউসেপ বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ৩৫ হাজার ছাত্র -ছাত্রী দেশের দারিদ্র দূরীকরণ ও দক্ষ মানব সম্পদ তৈরিতে বড় ভূমিকা রাখায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।
শহিদুল ইসলাম খোকন
২৫-৫-২০২৪ রাত ১:২৩

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবকনভেনশন হল প্রাঙ্গনে গত ২২ মে রোজ বুধবার "ইউসেপ বাংলাদেশের ৫০ বছর সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় স্পীকার ড.শিরিন শারমিন চৌধুরী, এমপি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় প্রতি মন্ত্রী মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী। গেষ্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মাহবুবুল আলম, প্রেসিডেন্ট এফবিসিসিআই এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডিয়ান হাইকমিশনার মিস.লিলি নিকোলাস। সভাপতিত্ব করেন ইউসেপ বাংলাদেশের চেয়ারপারসন ড.মোঃ আলাউদ্দিন। আরো উপস্থিত ছিলেন ইউসেপ সদস্যবৃন্দ এবং নির্বাহী পরিচালক ড.মোঃআব্দুল করিম।
অনুষ্ঠানের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি মাননীয় স্পিকার বলেন " স্বাধীনতা পরবর্তী যুদ্ধবিধস্ত বাংলাদেশের জনগনকে কারিগরি শিক্ষায় দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করার ক্ষেত্রে ১৯৭২ সাল থেকে যে সকল প্রতিষ্ঠান অবদান রেখেছে, তার মধ্যে ইউসেপ বাংলাদেশ একটি অনন্য উদাহরণ। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত দরিদ্র শিশুদের কারিগরি শিক্ষা ও শোভন কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জাতির পিতার পৃষ্ঠপোষকতায় ইউসেপ নামক কর্মজীবী বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করায় প্রধান অতিথি প্রয়াত Lindsay Allan Cheyne কে ধন্যবাদ জানান।
উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে প্রতিশ্রুত Smart বাংলাদেশ গঠনে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেন সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর জন্য কাজ করছেন।
মাননীয় স্পিকার UCEP এর শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্প্রসারণে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
তিনি ইউসেপের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন।
বিশেষ অতিথি মাননীয় শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বলেন, উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে টিকে থাকতে মানসম্মত কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর জন্য কাজ করছে।
তিনি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল গ্রহনের লক্ষ্যে ইউসেপ বাংলাদেশ পরিচালিত কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে প্রচলিত কোর্সের পাশাপাশি পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ এবং আইসিটি ভিত্তিক কোর্স চালু করার উদ্যোগ নেওয়ায় ইউসেপ বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান।
ইউসেপ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড.আলাউদ্দীন বিভিন্ন প্রকল্প অনুমোদনের জন্য সরকার ও দাতা সংস্থাকে ধন্যবাদ জানান।
ইউসেপ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক জনাব ড.মোঃ আবদুল করিম দেশব্যাপী ইউসেপ বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ৩৫ হাজার ছাত্র -ছাত্রী দেশের দারিদ্র দূরীকরণ ও দক্ষ মানব সম্পদ তৈরিতে বড় ভূমিকা রাখায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।