শিরোনামঃ
টঙ্গীতে কাইজেন–৫এস ভিত্তিক মানোন্নয়ন কর্মশালা মাগুরায় আওয়ামী লীগের লকডাউনের প্রতিবাদে ইসলামী ছাত্র শিবিরের বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের সংবাদ সম্মেলনে গোলাম পরওয়ার: আওয়ামী ফ্যাসিবাদিরা দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে ডায়াবেটিস সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার র‍্যালি আয়োজন ময়মনসিংহে সাংবাদিকদের নিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা ৭ ব্যাংক হিসাব ঘিরে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন: সাঈদ খোকন-শাহানা হানিফের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং অভিযোগ জুলাই সনদ থেকে গণভোট- ইউনূস সরকারের ‘নতুন গণতন্ত্রের রূপরেখা’? পূবালী ব্যাংক কর্তৃক এমআইএসটি-কে আর্থিক সহায়তা প্রদান শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ৯০৭তম সভা অনুষ্ঠিত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক ও দীন ইসলামিকের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর

রংপুরে দাদন ব্যবসায়ীর হামলায় ১২পরিবার বাড়ি ছাড়া

#
news image

রংপুর মহানগরীর এক দাদন ব্যবসায়ীর হামলায় ১২ পরিবার বাড়ি ছাড়া হয়েছে। বাড়ি ছাড়া পরিবারের সদস্যরা সকলেই সদর হাসপাতাল কলোনির বাসিন্দা। 

শনিবার দুপুরে রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে এক মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তারা বলেন, 
দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি, টুটুল, তপন, রনজিত, জয়, রানা গং এর আক্রমণের  উচ্ছেদ হওয়া পরিবারগুলোর  বাড়ি ফেরা ও নিরাপত্তা অনিশ্চিত হয়ে পরেছে। 

নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আক্রমণকারীদের  গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সদর হাসপাতাল হরিজন কলোনির উচ্ছেদের শিকার ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা আরও বলেন,
দীর্ঘদিন ধরে সদর হাসপাতাল কলোনিতে বসবাসরত পরিবারগুলো দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি রানীর দ্বারা নিপীড়নের শিকার হয়ে আসছে। তার কথা মতো চলতে হয়। 

সজনী রাণী বলেন, তার কথা মতো না চললে এলাকায় থাকা মুশকিল। আমার মায়ের কাছে সুদের টাকা পায়। সেই টাকার জন্য আমাকে মেরে এলাকা ছাড়া করেছে। 

সদর হাসপাতাল কলোনির সাবেক সভাপতি শাকিল বাসফোরের  মা জেবা রানী বলেন, সুদের টাকার জন্য যাকে তাকে মারধর করে, ঘরে তালা দেয়, নির্যাতন করে। এসবের প্রতিবাদ করলে মারধর করে। এর আগে, হামলায় বড় ছেলের মাথায় চেয়ার দিয়ে আঘাত করে মাথা ফেটে দেয়। ৩টি সেলাই পরেছে । তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ভয়ে এলাকায় থাকতে না পেরে বের হয়ে এসেছি। আমরা আইনের আশ্রয় নিলেও এখন পর্যন্ত কোন আইনি পদক্ষেপ দেখলাম না। আমার বাড়ি-ঘরে লুটপাট করা হয়েছে। 

আর এক ভুক্তভোগী রেখা রানী বলেন, ছেলে-মেয়েরা পছন্দ করে বিয়ে করলে সে  মোটা অংকের টাকা দাবি করে। না দিলে এলাকা ছাড়া হতে হয়।

 শুধু কী তাই,সামাজিক অনুষ্ঠানের নামে আমাদের উপর এভাবে নিপীড়ন করে। আমি এখনও বাড়ি ছাড়া। আমরা বাড়ি ছাড়া হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছি। 

ভুক্তভোগী -রানী বাসফোড় দাবি করেন,অবিলম্বে দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি, টুটুল, তপন, রনজিত, জয়, রানা গং এর আক্রমণের  উচ্ছেদ হওয়া পরিবারগুলোর  বাড়ি ফেরা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং  আক্রমণকারীদের  গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি যেন প্রশাসন নিশ্চিত করে।

রংপুর প্রতিনিধি

১৮-১০-২০২৫ রাত ১১:৫

news image

রংপুর মহানগরীর এক দাদন ব্যবসায়ীর হামলায় ১২ পরিবার বাড়ি ছাড়া হয়েছে। বাড়ি ছাড়া পরিবারের সদস্যরা সকলেই সদর হাসপাতাল কলোনির বাসিন্দা। 

শনিবার দুপুরে রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে এক মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তারা বলেন, 
দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি, টুটুল, তপন, রনজিত, জয়, রানা গং এর আক্রমণের  উচ্ছেদ হওয়া পরিবারগুলোর  বাড়ি ফেরা ও নিরাপত্তা অনিশ্চিত হয়ে পরেছে। 

নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আক্রমণকারীদের  গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সদর হাসপাতাল হরিজন কলোনির উচ্ছেদের শিকার ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা আরও বলেন,
দীর্ঘদিন ধরে সদর হাসপাতাল কলোনিতে বসবাসরত পরিবারগুলো দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি রানীর দ্বারা নিপীড়নের শিকার হয়ে আসছে। তার কথা মতো চলতে হয়। 

সজনী রাণী বলেন, তার কথা মতো না চললে এলাকায় থাকা মুশকিল। আমার মায়ের কাছে সুদের টাকা পায়। সেই টাকার জন্য আমাকে মেরে এলাকা ছাড়া করেছে। 

সদর হাসপাতাল কলোনির সাবেক সভাপতি শাকিল বাসফোরের  মা জেবা রানী বলেন, সুদের টাকার জন্য যাকে তাকে মারধর করে, ঘরে তালা দেয়, নির্যাতন করে। এসবের প্রতিবাদ করলে মারধর করে। এর আগে, হামলায় বড় ছেলের মাথায় চেয়ার দিয়ে আঘাত করে মাথা ফেটে দেয়। ৩টি সেলাই পরেছে । তার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ভয়ে এলাকায় থাকতে না পেরে বের হয়ে এসেছি। আমরা আইনের আশ্রয় নিলেও এখন পর্যন্ত কোন আইনি পদক্ষেপ দেখলাম না। আমার বাড়ি-ঘরে লুটপাট করা হয়েছে। 

আর এক ভুক্তভোগী রেখা রানী বলেন, ছেলে-মেয়েরা পছন্দ করে বিয়ে করলে সে  মোটা অংকের টাকা দাবি করে। না দিলে এলাকা ছাড়া হতে হয়।

 শুধু কী তাই,সামাজিক অনুষ্ঠানের নামে আমাদের উপর এভাবে নিপীড়ন করে। আমি এখনও বাড়ি ছাড়া। আমরা বাড়ি ছাড়া হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছি। 

ভুক্তভোগী -রানী বাসফোড় দাবি করেন,অবিলম্বে দাদন ব্যবসায়ী হেমন্তি, টুটুল, তপন, রনজিত, জয়, রানা গং এর আক্রমণের  উচ্ছেদ হওয়া পরিবারগুলোর  বাড়ি ফেরা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং  আক্রমণকারীদের  গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি যেন প্রশাসন নিশ্চিত করে।