শিরোনামঃ
জনপ্রিয় দৈনিক বাংলাদেশের খবরের অনলাইনে যোগদান করলেন জামাল উদ্দিন সজিব ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও আইসিএমএবি-এর মধ্যে চুক্তি সই ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বৈঠক আবাসন খাত সংকটে: মূল্যবৃদ্ধি, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থায় দিশেহারা ব্যবসায়ীরা ক্রিকেট ট্যুরিজমকে ঘিরে পর্যটনকে উন্নত করে দেশের অর্থনীতিতে অবদানই মূল লক্ষ্য -মো. শাখাওয়াত হোসেন লন্ডনের ঘোষণা ও এনসিপি-জামায়াতের গাত্রদাহ: গণতন্ত্রের পথে আরেকটি মাইলফলক আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ডসে সেরা আতিথেয়তা আইকন পুরস্কার পেলেন শাখাওয়াত ক্যাম্পাস ভিত্তিক ক্যাম্পেইন ‘মাইক্লো নেক্সট আইকন’ শুরু হেরিটেজ সুইটস-এর শুভ উদ্বোধন: মুঘল ঐতিহ্যের মিষ্টি নিয়ে শুরু হলো নতুন যাত্রা চিংড়ি চাষে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের হাতছানি এম কে এ হ্যাচারীর

মধুপুর শালবনের সীমানা চিহ্নিতকরণ শুরু, ১৫০ একরে শালগাছ রোপণ করবে বন বিভাগ 

#
news image

টাঙ্গাইলের মধুপুরের শালবনের ১৮ হাজার ৫৬৫ একর বনভূমির সীমানা চিহ্নিতকরণের কাজ শুরু হয়েছে। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বন অধিদপ্তর, স্থানীয় প্রশাসন ও বেসরকারি সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে এ কাজ চালানো হচ্ছে। এর মাধ্যমে প্রথমবারের মত বাংলাদেশের একটি বনাঞ্চলের সীমানা চিহ্নিতকরণের কাজ শুরু হলো। 

মধুপুর উপজেলার বেরিবাইদ মৌজা ও ময়মনসিংহের কমলাপুর মৌজার সীমান্ত এলাকা থেকে এ কাজ শুরু হয়েছে। অরণখোলা, বেরিবাইদ, চুনিয়া, গাছাবাড়ি, ইদিলপুরসহ ১৫টি মৌজার বনভূমির সীমানা নির্ধারণ করা হবে। 

দীর্ঘদিন ধরে সীমানা নির্ধারণ না থাকায় বনভূমি দখল হয়ে আসছিল। গড়ে উঠেছে বসতি, চাষ হচ্ছে আনারস, কলা ও পেঁপে। নতুনভাবে সীমানা চিহ্নিত হলে বন রক্ষা ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মধুপুরের শালবন পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে।

এছাড়া, বন অধিদপ্তরের বার্ষিক উচ্ছেদ কর্মসূচির আওতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ১৫০ একর বনভূমি দখলমুক্ত করে শাল ও অন্যান্য বনজ বৃক্ষের চারা রোপণ করা হবে। সামাজিক বনায়নের আওতায় উপযোগী গাছের চারা রোপণেরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে হলদু, কড়ই, হরিতকি, বহেরা, অর্জুন, জারুলসহ বিভিন্ন গাছের চারা সংগ্রহ চলছে। পাশাপাশি সরাসরি শাল বীজ রোপণের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে।

 

বিজ্ঞপ্তি

২৬-২-২০২৫ রাত ১২:২৬

news image

টাঙ্গাইলের মধুপুরের শালবনের ১৮ হাজার ৫৬৫ একর বনভূমির সীমানা চিহ্নিতকরণের কাজ শুরু হয়েছে। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বন অধিদপ্তর, স্থানীয় প্রশাসন ও বেসরকারি সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে এ কাজ চালানো হচ্ছে। এর মাধ্যমে প্রথমবারের মত বাংলাদেশের একটি বনাঞ্চলের সীমানা চিহ্নিতকরণের কাজ শুরু হলো। 

মধুপুর উপজেলার বেরিবাইদ মৌজা ও ময়মনসিংহের কমলাপুর মৌজার সীমান্ত এলাকা থেকে এ কাজ শুরু হয়েছে। অরণখোলা, বেরিবাইদ, চুনিয়া, গাছাবাড়ি, ইদিলপুরসহ ১৫টি মৌজার বনভূমির সীমানা নির্ধারণ করা হবে। 

দীর্ঘদিন ধরে সীমানা নির্ধারণ না থাকায় বনভূমি দখল হয়ে আসছিল। গড়ে উঠেছে বসতি, চাষ হচ্ছে আনারস, কলা ও পেঁপে। নতুনভাবে সীমানা চিহ্নিত হলে বন রক্ষা ও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মধুপুরের শালবন পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে।

এছাড়া, বন অধিদপ্তরের বার্ষিক উচ্ছেদ কর্মসূচির আওতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ১৫০ একর বনভূমি দখলমুক্ত করে শাল ও অন্যান্য বনজ বৃক্ষের চারা রোপণ করা হবে। সামাজিক বনায়নের আওতায় উপযোগী গাছের চারা রোপণেরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে হলদু, কড়ই, হরিতকি, বহেরা, অর্জুন, জারুলসহ বিভিন্ন গাছের চারা সংগ্রহ চলছে। পাশাপাশি সরাসরি শাল বীজ রোপণের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে।