শিরোনামঃ
জনপ্রিয় দৈনিক বাংলাদেশের খবরের অনলাইনে যোগদান করলেন জামাল উদ্দিন সজিব ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও আইসিএমএবি-এর মধ্যে চুক্তি সই ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বৈঠক আবাসন খাত সংকটে: মূল্যবৃদ্ধি, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থায় দিশেহারা ব্যবসায়ীরা ক্রিকেট ট্যুরিজমকে ঘিরে পর্যটনকে উন্নত করে দেশের অর্থনীতিতে অবদানই মূল লক্ষ্য -মো. শাখাওয়াত হোসেন লন্ডনের ঘোষণা ও এনসিপি-জামায়াতের গাত্রদাহ: গণতন্ত্রের পথে আরেকটি মাইলফলক আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ডসে সেরা আতিথেয়তা আইকন পুরস্কার পেলেন শাখাওয়াত ক্যাম্পাস ভিত্তিক ক্যাম্পেইন ‘মাইক্লো নেক্সট আইকন’ শুরু হেরিটেজ সুইটস-এর শুভ উদ্বোধন: মুঘল ঐতিহ্যের মিষ্টি নিয়ে শুরু হলো নতুন যাত্রা চিংড়ি চাষে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের হাতছানি এম কে এ হ্যাচারীর

বিআরটিএ'র যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত: সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকদের কল্যাণে বিতর্কিত আইন বাতিল

#
news image

সিএনজি অটোরিকশা ও ফোর হুইলার চালকদের কল্যাণে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) এক যুগোপযোগী ও ইতিবাচক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সিএনজি অটোরিকশার মিটারে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে মামলা রজুর নির্দেশনা বাতিল করে বিআরটিএ সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকদের জীবিকা ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার পদক্ষেপ নিয়েছে।

চালক ও তাদের পরিবারের স্বস্তি 

এই সিদ্ধান্তের ফলে সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকরা আর অহেতুক হয়রানির শিকার হবেন না। চালকরা সুষ্ঠুভাবে জীবনযাপন করতে পারবেন এবং তাদের পরিবারের সদস্যরাও স্বস্তি পাবে। রাজধানীর মিরপুরের সিএনজি চালক আব্দুল মালেক বলেন, "বিআরটিএর এই সিদ্ধান্ত আমাদের জীবনে স্বস্তি এনে দিয়েছে। অহেতুক মামলার ভয়ে ভয়ে থাকতে হতো, এখন সেই ভয় নেই।" অন্যদিকে, ফোর হুইলার চালক শাহ আলম জানান, "এই সিদ্ধান্ত আমাদের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। এখন আমরা শান্তিমতো রাস্তায় গাড়ি চালাতে পারব এবং পরিবারকে আর্থিক নিরাপত্তা দিতে পারব।"

বিশেষজ্ঞদের অভিমত 

আইন বিশেষজ্ঞ ও ট্রান্সপোর্ট বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই সিদ্ধান্ত সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকদের জীবিকা সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। পরিবহন বিশ্লেষক মো. মাসুদ রানা বলেন, "বিআরটিএ একটি যুগোপযোগী ও মানবিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা সিএনজি চালক ও তাদের পরিবারের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে।" আইন বিশেষজ্ঞ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম জানান, "এই সিদ্ধান্ত যদি কার্যকর না হতো, তাহলে নিরীহ চালকরা অহেতুক মামলার জটিলতায় পড়তেন এবং রাস্তাঘাটে হয়রানির শিকার হতেন।"

যুগোপযোগী পদক্ষেপ 

বিআরটিএর এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকরা সুষ্ঠুভাবে পেশাগত জীবনযাপন করতে পারবেন। তাছাড়া, আইনের অপপ্রয়োগের সুযোগও কমে যাবে, যা সড়ক পরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, "বিআরটিএর এই যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত সিএনজি চালক ও যাত্রীদের মধ্যে সুষম সম্পর্ক গড়ে তুলবে এবং পরিবহন খাতে স্থিতিশীলতা আনবে।"

উল্লেখযোগ্য পুলিশ কর্মকর্তাদের ভূমিকা  এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে ও বিতর্কিত আইনটি বাতিলে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন বাংলাদেশ পুলিশের কিছু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। তারা হলেন: ডিসি ট্রাফিক (তেজগাঁও বিভাগ)  রফিক, শেরেবাংলা নগর থানার পুলিশ পরিদর্শক  (তদন্ত), খন্দকার জালাল উদ্দিন মাহমুদ, শেরেবাংলা নগর থানার ফাঁড়ি ইনচার্জ ফারহান, সিটি এসবি, সাব ইন্সপেক্টর  সামিউল ইসলাম সহ বাংলাদেশ পুলিশের আরো অনেক মহৎ পুলিশ কর্মকর্তারা।  তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির ফলে চালকদের প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে।

বিআরটিএ সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকদের কল্যাণে একটি ইতিবাচক ও মানবিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা চালক ও তাদের পরিবারের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। এই সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র চালকদের সুরক্ষা দেবে না, বরং পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা এবং সুষম পরিবেশ গড়ে তুলবে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন,"বিআরটিএর এই সিদ্ধান্ত সঠিক বাস্তবায়নের মাধ্যমে সিএনজি চালক ও যাত্রীদের মধ্যে আস্থা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ বাড়াবে।

নিজস্ব প্রতিনিধি

১৭-২-২০২৫ বিকাল ৭:১৪

news image

সিএনজি অটোরিকশা ও ফোর হুইলার চালকদের কল্যাণে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) এক যুগোপযোগী ও ইতিবাচক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সিএনজি অটোরিকশার মিটারে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে মামলা রজুর নির্দেশনা বাতিল করে বিআরটিএ সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকদের জীবিকা ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার পদক্ষেপ নিয়েছে।

চালক ও তাদের পরিবারের স্বস্তি 

এই সিদ্ধান্তের ফলে সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকরা আর অহেতুক হয়রানির শিকার হবেন না। চালকরা সুষ্ঠুভাবে জীবনযাপন করতে পারবেন এবং তাদের পরিবারের সদস্যরাও স্বস্তি পাবে। রাজধানীর মিরপুরের সিএনজি চালক আব্দুল মালেক বলেন, "বিআরটিএর এই সিদ্ধান্ত আমাদের জীবনে স্বস্তি এনে দিয়েছে। অহেতুক মামলার ভয়ে ভয়ে থাকতে হতো, এখন সেই ভয় নেই।" অন্যদিকে, ফোর হুইলার চালক শাহ আলম জানান, "এই সিদ্ধান্ত আমাদের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। এখন আমরা শান্তিমতো রাস্তায় গাড়ি চালাতে পারব এবং পরিবারকে আর্থিক নিরাপত্তা দিতে পারব।"

বিশেষজ্ঞদের অভিমত 

আইন বিশেষজ্ঞ ও ট্রান্সপোর্ট বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই সিদ্ধান্ত সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকদের জীবিকা সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। পরিবহন বিশ্লেষক মো. মাসুদ রানা বলেন, "বিআরটিএ একটি যুগোপযোগী ও মানবিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা সিএনজি চালক ও তাদের পরিবারের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে।" আইন বিশেষজ্ঞ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম জানান, "এই সিদ্ধান্ত যদি কার্যকর না হতো, তাহলে নিরীহ চালকরা অহেতুক মামলার জটিলতায় পড়তেন এবং রাস্তাঘাটে হয়রানির শিকার হতেন।"

যুগোপযোগী পদক্ষেপ 

বিআরটিএর এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকরা সুষ্ঠুভাবে পেশাগত জীবনযাপন করতে পারবেন। তাছাড়া, আইনের অপপ্রয়োগের সুযোগও কমে যাবে, যা সড়ক পরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, "বিআরটিএর এই যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত সিএনজি চালক ও যাত্রীদের মধ্যে সুষম সম্পর্ক গড়ে তুলবে এবং পরিবহন খাতে স্থিতিশীলতা আনবে।"

উল্লেখযোগ্য পুলিশ কর্মকর্তাদের ভূমিকা  এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে ও বিতর্কিত আইনটি বাতিলে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন বাংলাদেশ পুলিশের কিছু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। তারা হলেন: ডিসি ট্রাফিক (তেজগাঁও বিভাগ)  রফিক, শেরেবাংলা নগর থানার পুলিশ পরিদর্শক  (তদন্ত), খন্দকার জালাল উদ্দিন মাহমুদ, শেরেবাংলা নগর থানার ফাঁড়ি ইনচার্জ ফারহান, সিটি এসবি, সাব ইন্সপেক্টর  সামিউল ইসলাম সহ বাংলাদেশ পুলিশের আরো অনেক মহৎ পুলিশ কর্মকর্তারা।  তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির ফলে চালকদের প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে।

বিআরটিএ সিএনজি ও ফোর হুইলার চালকদের কল্যাণে একটি ইতিবাচক ও মানবিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা চালক ও তাদের পরিবারের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। এই সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র চালকদের সুরক্ষা দেবে না, বরং পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা এবং সুষম পরিবেশ গড়ে তুলবে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন,"বিআরটিএর এই সিদ্ধান্ত সঠিক বাস্তবায়নের মাধ্যমে সিএনজি চালক ও যাত্রীদের মধ্যে আস্থা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ বাড়াবে।