শিরোনামঃ
জনপ্রিয় দৈনিক বাংলাদেশের খবরের অনলাইনে যোগদান করলেন জামাল উদ্দিন সজিব ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও আইসিএমএবি-এর মধ্যে চুক্তি সই ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বৈঠক আবাসন খাত সংকটে: মূল্যবৃদ্ধি, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থায় দিশেহারা ব্যবসায়ীরা ক্রিকেট ট্যুরিজমকে ঘিরে পর্যটনকে উন্নত করে দেশের অর্থনীতিতে অবদানই মূল লক্ষ্য -মো. শাখাওয়াত হোসেন লন্ডনের ঘোষণা ও এনসিপি-জামায়াতের গাত্রদাহ: গণতন্ত্রের পথে আরেকটি মাইলফলক আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ডসে সেরা আতিথেয়তা আইকন পুরস্কার পেলেন শাখাওয়াত ক্যাম্পাস ভিত্তিক ক্যাম্পেইন ‘মাইক্লো নেক্সট আইকন’ শুরু হেরিটেজ সুইটস-এর শুভ উদ্বোধন: মুঘল ঐতিহ্যের মিষ্টি নিয়ে শুরু হলো নতুন যাত্রা চিংড়ি চাষে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের হাতছানি এম কে এ হ্যাচারীর

বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পাঁচ তারকা হোটেল কক্সটুডের ১৩ তম বর্ষপূর্তি

#
news image

বাংলাদেশের ভ্রমণ ও পর্যটন শিল্পে আস্থার নাম কক্সটুডে বা ডি’মোর। দীর্ঘদিন ধরে পাঁচ তারকা ও তিন তারকা মানের সেবা দিয়ে আসছে এ হোটেল গুলো। তাই, কক্সবাজার, শ্রীমঙ্গল, সাজেক,বান্দরবান ও কুয়াকাটা ঘুরতে গেলে ভ্রমণপিপাসুরা বেছে নেন কক্সটুডে ও ডি’মোরকে।

কক্সটুডে ও ডি’মোর এর পরিচালক মহিউদ্দিন খান খোকন (সেলস অ্যান্ড মাকেটিং) বলেছেন,আমরাই বাংলাদেশে প্রথম পর্যটন নগরীগুলোতে তিন তারকা ও পাঁচ তারকা মানের চেইন হোটেল শুরু করেছি, ফ্যামিলি নিয়ে ঘুরতে যেতে চাইলে যেতে পারেন পাহাড়ের সৌন্দর্যের সাজেক ও বান্দরবানে তিন তারকা ডি’মোর।চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গলে রিসোর্টে পাবেন সাধ্যের মধ্যে সব সুবিধা। ডি’মোর মূলত কক্সবাজারের ঐতিহ্যবাহী ফাইভ স্টার হোটেল কক্সটুডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। সদ্য যাত্রা শুরু করা এই সব তিন তারকা হোটেল গুলোতে চলছে বিশেষ ছাড়।মহিউদ্দিন খান খোকন জানান, চাইলে দিতে পারবেন অগ্রিম রুম বুকিং। তিনি আরো জানান,কক্সটুডে শুধু কক্সবাজারে নয়, বাংলাদেশের মধ্যেই অন্যতম ঐতিহ্যবাহী ফাইভ স্টার তারকা হোটেল আর আমাদের ডি’মোর বাংলাদেশের মানুষের মন জয় করে নিয়েছে সেবার মাধ্যমে।

৯ ডিসেম্বর ছিল কক্সটুডের ১৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী বা জন্মদিন,হোটেল গেষ্ট ও গন্যমান ব্যাক্তিবর্গ নিয়ে কেক কেটে উদযাপন হয় বর্ষপূর্তি।খোকন জানান কক্সবাজারের কক্সটুডে যেমন আমরা আমাদের গেস্টদের সুযোগ-সুবিধার ব্যাপারে কোনো আপস করি না,আমাদের ডি’মোর চেইন গুলোতে ও ঠিক তেমনই সুবিধা থাকে।তিনি বলেন, কক্সবাজারকে বলা হয় দেশের পর্যটন রাজধানী ও কুয়াকাটাকে বলা হয় সাগরকন্যা ।

পৃথিবীর দীর্ঘতম সৈকত কক্সবাজার। যতই মন খারাপ থাকুক,সাগরের বিশালতার সামনে দাঁড়ালে নিমিষেই মন ভালো হয়ে যায়। কিন্তু, ভ্রমণের জায়গাটি হতে হবে নিরাপদ, ঝামেলামুক্ত। এজন্যই কক্সবাজার আছে ঐতিহ্যবাহী পাঁচ তারকা হোটেল কক্সটুডে। সারি সারি ঝাউবন, বালুর নরম বিছানা, বিশাল সমুদ্র। কক্সবাজার গেলে সকালে-বিকেলে সমুদ্রতীরে বেড়াতে মন চাইবে। সাগরের বিশালতার টানেই হোক কিংবা অবকাশ যাপন,সব সময় মুখর থাকে পর্যটকদের অভিবাদন জানাতে জেলাটি। বিপুল পর্যটকদের রাত্রিযাপন নিশ্চিত করতে সমুদ্র সৈকতের কাছে তৈরি করা হয়েছে অসংখ্য আবাসিক হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট এবং কটেজ। কিন্তু, সবগুলোতে নেই পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা। নেই নিরাপত্তা। অনেক সময় ছুটির দিনগুলোতে পর্যটকরা রুম পান না। অনেক হোটেলে আছে নানা সমস্যা। কিন্তু, হোটেল কক্সটুডে এসব দিক থেকে ব্যতিক্রম ও ঐতিহ্যবাহী। দীর্ঘদিন যাবত একই রকম ভাবে গ্রাহকদের পাঁচ তারকা মানের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে আসছে। কক্সবাজারে অন্যতম প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী এই হোটেলে নিরাপত্তা, সার্ভিস সুবিধা, কাস্টমারকে সন্তুষ্ট করতে তাদের আছে নানা ব্যবস্থা।

সেখানে থাকতে দুই রাত, দুই দিনের একোমোডেশন, ব্রেকফাস্টসহ নানা সময়ে থাকে অসাধারণ প্যাকেজ। তিনি বলেন, আমরা আমাদের গেস্টদের সুযোগ-সুবিধার ব্যাপারে কোন আপস করি না। আমাদের প্রতিটি ইউনিট শতভাগ কর্পোরেট, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও আন্তরিক। আমাদের সকল সুযোগ-সুবিধার মধ্যে অন্যতম ওয়েলকাম ড্রিংকস, ব্রেকফাস্ট (বুফে), এসি ও গিজার ফ্যাসিলিটি, আনলিমিটেড ওয়াই-ফাই, ইনরুম মিনারেল ওয়াটার, কফি-চা, সুবিশাল সুইমিং পুল, জাকুজি, বাগান, রাতে পুলসাইড লাইভ মিউজিক ও বারবিকিউ, মজাদার খাবার, ২৪ ঘণ্টা রুম সার্ভিস এবং অন্যান্য সুবিধা। প্রশিক্ষিত নিরাপত্তাকর্মী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা, পার্কিং সুবিধা, রেস্টুরেন্ট সার্ভিস এবং রুম সার্ভিসসহ অন্যান্য সুবিধা।

বিজ্ঞপ্তি

৯-১২-২০২৪ রাত ১১:১৩

news image

বাংলাদেশের ভ্রমণ ও পর্যটন শিল্পে আস্থার নাম কক্সটুডে বা ডি’মোর। দীর্ঘদিন ধরে পাঁচ তারকা ও তিন তারকা মানের সেবা দিয়ে আসছে এ হোটেল গুলো। তাই, কক্সবাজার, শ্রীমঙ্গল, সাজেক,বান্দরবান ও কুয়াকাটা ঘুরতে গেলে ভ্রমণপিপাসুরা বেছে নেন কক্সটুডে ও ডি’মোরকে।

কক্সটুডে ও ডি’মোর এর পরিচালক মহিউদ্দিন খান খোকন (সেলস অ্যান্ড মাকেটিং) বলেছেন,আমরাই বাংলাদেশে প্রথম পর্যটন নগরীগুলোতে তিন তারকা ও পাঁচ তারকা মানের চেইন হোটেল শুরু করেছি, ফ্যামিলি নিয়ে ঘুরতে যেতে চাইলে যেতে পারেন পাহাড়ের সৌন্দর্যের সাজেক ও বান্দরবানে তিন তারকা ডি’মোর।চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গলে রিসোর্টে পাবেন সাধ্যের মধ্যে সব সুবিধা। ডি’মোর মূলত কক্সবাজারের ঐতিহ্যবাহী ফাইভ স্টার হোটেল কক্সটুডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। সদ্য যাত্রা শুরু করা এই সব তিন তারকা হোটেল গুলোতে চলছে বিশেষ ছাড়।মহিউদ্দিন খান খোকন জানান, চাইলে দিতে পারবেন অগ্রিম রুম বুকিং। তিনি আরো জানান,কক্সটুডে শুধু কক্সবাজারে নয়, বাংলাদেশের মধ্যেই অন্যতম ঐতিহ্যবাহী ফাইভ স্টার তারকা হোটেল আর আমাদের ডি’মোর বাংলাদেশের মানুষের মন জয় করে নিয়েছে সেবার মাধ্যমে।

৯ ডিসেম্বর ছিল কক্সটুডের ১৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী বা জন্মদিন,হোটেল গেষ্ট ও গন্যমান ব্যাক্তিবর্গ নিয়ে কেক কেটে উদযাপন হয় বর্ষপূর্তি।খোকন জানান কক্সবাজারের কক্সটুডে যেমন আমরা আমাদের গেস্টদের সুযোগ-সুবিধার ব্যাপারে কোনো আপস করি না,আমাদের ডি’মোর চেইন গুলোতে ও ঠিক তেমনই সুবিধা থাকে।তিনি বলেন, কক্সবাজারকে বলা হয় দেশের পর্যটন রাজধানী ও কুয়াকাটাকে বলা হয় সাগরকন্যা ।

পৃথিবীর দীর্ঘতম সৈকত কক্সবাজার। যতই মন খারাপ থাকুক,সাগরের বিশালতার সামনে দাঁড়ালে নিমিষেই মন ভালো হয়ে যায়। কিন্তু, ভ্রমণের জায়গাটি হতে হবে নিরাপদ, ঝামেলামুক্ত। এজন্যই কক্সবাজার আছে ঐতিহ্যবাহী পাঁচ তারকা হোটেল কক্সটুডে। সারি সারি ঝাউবন, বালুর নরম বিছানা, বিশাল সমুদ্র। কক্সবাজার গেলে সকালে-বিকেলে সমুদ্রতীরে বেড়াতে মন চাইবে। সাগরের বিশালতার টানেই হোক কিংবা অবকাশ যাপন,সব সময় মুখর থাকে পর্যটকদের অভিবাদন জানাতে জেলাটি। বিপুল পর্যটকদের রাত্রিযাপন নিশ্চিত করতে সমুদ্র সৈকতের কাছে তৈরি করা হয়েছে অসংখ্য আবাসিক হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট এবং কটেজ। কিন্তু, সবগুলোতে নেই পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা। নেই নিরাপত্তা। অনেক সময় ছুটির দিনগুলোতে পর্যটকরা রুম পান না। অনেক হোটেলে আছে নানা সমস্যা। কিন্তু, হোটেল কক্সটুডে এসব দিক থেকে ব্যতিক্রম ও ঐতিহ্যবাহী। দীর্ঘদিন যাবত একই রকম ভাবে গ্রাহকদের পাঁচ তারকা মানের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে আসছে। কক্সবাজারে অন্যতম প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী এই হোটেলে নিরাপত্তা, সার্ভিস সুবিধা, কাস্টমারকে সন্তুষ্ট করতে তাদের আছে নানা ব্যবস্থা।

সেখানে থাকতে দুই রাত, দুই দিনের একোমোডেশন, ব্রেকফাস্টসহ নানা সময়ে থাকে অসাধারণ প্যাকেজ। তিনি বলেন, আমরা আমাদের গেস্টদের সুযোগ-সুবিধার ব্যাপারে কোন আপস করি না। আমাদের প্রতিটি ইউনিট শতভাগ কর্পোরেট, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও আন্তরিক। আমাদের সকল সুযোগ-সুবিধার মধ্যে অন্যতম ওয়েলকাম ড্রিংকস, ব্রেকফাস্ট (বুফে), এসি ও গিজার ফ্যাসিলিটি, আনলিমিটেড ওয়াই-ফাই, ইনরুম মিনারেল ওয়াটার, কফি-চা, সুবিশাল সুইমিং পুল, জাকুজি, বাগান, রাতে পুলসাইড লাইভ মিউজিক ও বারবিকিউ, মজাদার খাবার, ২৪ ঘণ্টা রুম সার্ভিস এবং অন্যান্য সুবিধা। প্রশিক্ষিত নিরাপত্তাকর্মী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা, পার্কিং সুবিধা, রেস্টুরেন্ট সার্ভিস এবং রুম সার্ভিসসহ অন্যান্য সুবিধা।